শেখ হাসিনা: অগ্রযাত্রার অগ্রদূত
পিরোজপুর সংবাদ
প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
বাঙালি জাতির হাজার বছরের শৃঙ্খলমুক্তি ঘটেছে যার নেতৃত্বে, সেই মহান মানুষটির নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দীর্ঘ দুই যুগের সংগ্রাম শেষে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ চূড়ান্তভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন তিনি।
প্রাণ বাজি রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে আপামর বাঙালি। ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে পড়ে ৫৫ হাজার বর্গমাইলের এ রণাঙ্গন। ৯ মাস যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর বিশ্বের বুকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ।
কিন্তু চারপাশে শুধু লাশ আর লাশ, পাকিস্তানি জান্তা ও রাজাকারদের অমানবিক তাণ্ডবে জনগণ-রাস্তাঘাট-অবকাঠামো সবকিছুই বিপর্যস্ত। তাই স্বাধীনতার পর দেশকে নতুন করে গড়ে তোলার চ্যালেঞ্জ নিতে হলো বঙ্গবন্ধুকে। শোষিত-নিপীড়িত মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর যে স্বপ্ন তিনি দেখতেন, তা বাস্তবায়নের জন্য সমাজ সংস্কারে হাত দিলেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে জাতির পিতা যেসব উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তার ওপর ভিত্তি করেই আজকের বাংলাদেশকে গড়ে তুলছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। বাঙালি জাতিকে যে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তা আজ পূর্ণতা পেয়েছে। সোনার বাংলার লক্ষ্য অর্জন শেষে বাঙালি জাতি এখন এক নতুন ডিজিটাল বাংলাদেশ অভিমুখে যাত্রা করছে।
বঙ্গবন্ধুকন্যার মানবিক নেতৃত্বে, বাংলার দুঃখী মানুষের জীবনমান আমূল বদলে গেছে। অভাব, মঙ্গা ও দারিদ্রের কড়াল গ্রাস থেকে বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশ। গত এক দশকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ১০ লক্ষাধিক উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। নতুন করে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে প্রায় এক কোটি মানুষের। নামমাত্র মূল্যে সার ও বীজ পাচ্ছেন প্রান্তিক কৃষকরা। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়েছে বাংলাদেশ।
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যেমন এক কোটি শরণার্থীসহ প্রায় দুই লাখ স্থানচ্যুত মানুষকে পুনর্বাসন করেন, বাস্তুহীনদের জন্য নির্মাণ করেন ৪৩ লক্ষ বাসগৃহ। তেমনি ১৯৯৮ সালের বন্যায়, দেশের ৭০ শতাংশ এলাকা প্লাবিত হওয়ার পরেও তা শক্ত হাতে মোকাবিলা করেন শেখ হাসিনা। বন্যার কারণে রোগবালাই এবং খাদ্যাভাবে এক কোটি মানুষ মারা যাবে বলে আগাম সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছিল বিশ্ব গণমাধ্যমে। কিন্তু ফলে কোনো লোকক্ষয় ছাড়াই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে এ দুর্যোগ শক্ত হাতে মোকাবিলা করেন তিনি। এরপরই আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে শেখ হাসিনাকে ‘বিস্ময়কর’ নেতা বলে অভিহিত করা হয়। সেই ধারাবাহিকতায়, কখনোই অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো থেকে পিছপা হননি বঙ্গবন্ধুকন্যা। এ মানবিক নেত্রীর নির্দেশে দেশের ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষদের মাথাগোঁজার ঠাঁই করে দিতে প্রায় নয় লাখ ঘর তৈরির কাজ অব্যাহত রেখেছে সরকার।
এমনকি সমাজের পিছিয়ে পড়া নারীদের মূলধারায় নিয়ে আসার জন্য দেওয়া হচ্ছে শিক্ষাবৃত্তি। প্রথম শ্রেণি থেকে স্নাতক পর্যন্ত প্রায় ৪০ লাখ শিক্ষার্থীকে আনা হয়েছে নিয়মিত বৃত্তির আওতায়। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে সব শ্রেণির সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের। বিধবা, স্বামী পরিত্যক্তা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধীসহ মোট ৯১ লাখ মানুষকে দেওয়া হচ্ছে সুরক্ষা ভাতা। নারীদের জন্য গর্ভকালীন ছুটি চার মাস থেকে বাড়িয়ে ছয় মাস করা হয়েছে, চালু হয়েছে পিতৃকালীন ছুটিও। মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের জন্য সম্মানী কয়েক ধাপে বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা উত্তীর্ণ করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে গত এক দশকে ডিজিটাল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। গ্রাম পর্যন্ত পৌঁছে গেছে ইন্টারনেট ও তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা। করোনার প্রাদুর্ভাবে ২০২০ সালের শুরুতে বিশ্ব যখন থমকে গিয়েছিল, সেই সময়টাতেও বিচক্ষণতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে বাংলাদেশ সরকার। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সরকার, ডিজিটাইজড সিস্টেমের মাধ্যমেই সচল রাখা হয়েছে দেশের অর্থনীতি, স্বাস্থ্যসেবা ও আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা। করোনা প্রতিরোধে মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতন করতে নিয়মিত অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে প্রচারণা চালিয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। উগ্রপন্থীদের প্রাণনাশী গুজব মোকাবিলা করে গণমানুষকে ভ্যাকসিন নিতে উৎসাহিত করেছে সরকার। ভ্যাকসিন নিয়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রতিবন্ধকতা এড়িয়ে এখন পর্যন্ত চার কোটির বেশি ডোজ টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে শুধু শেখ হাসিনার বিচক্ষণতার কারণে।
তার আধুনিক নেতৃত্বের কারণেই মহামারিকালেও থেমে নেই মানবিক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নিয়মিতভাবে সরকারি সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে সারা দেশে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত এক কোটিরও বেশি মানুষের ঘরে। ডিজিটাল সুবিধা ব্যবহার করে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ৫০ লাখ কৃষক-শ্রমিক-মজুরের হাতে।
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যেমন দেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তেমনি ইসলামের প্রচার ও প্রসারে ভূমিকা রেখে চলেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তার নির্দেশেই দেশজুড়ে নির্মাণ করা হচ্ছে আট হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৫৬০টি মডেল মসজিদ। এমনকি এ করোনাকালে সারা দেশের মসজিদ, মন্দির, মাদরাসা ও এতিমখানার উন্নয়ন এবং এসবের সঙ্গে যুক্ত প্রায় অর্ধকোটি মানুষের জন্য নগদ অর্থ দিয়েছেন তিনি। এছাড়া ব্যক্তিগতভাবে অর্থ সংগ্রহ করে এসব খাতে আড়াইশ’ কোটি অনুদান দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
জঙ্গিবাদ-উগ্রবাদ ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেও প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীয় হয়েছে বাংলাদেশ। এজন্য বিশ্ব নেতারা উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনার।
ইতোমধ্যে শতভাগ বিদ্যুতের আওতায় এসেছে ৬১টি জেলা। পাহাড় কিংবা দুর্গম চরেও পৌঁছে যাচ্ছে বিদ্যুতের সুবিধা। মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে তিনগুণ। স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নের ফলে বেড়েছে গড় আয়ু। ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে সহজ হচ্ছে যোগাযোগ ব্যবস্থা। চার লেনের সড়ক ব্যবস্থা বাস্তবায়িত হচ্ছে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া। নিজস্ব অর্থায়নে দ্বিতল বিশিষ্ট পদ্মাসেতুর কাজ সম্পন্ন করে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর নিচে বঙ্গবন্ধু টানেল ও রাজধানীর মেট্রোরেলের কাজও প্রায় শেষ। এতদিন টেলিভিশনের পর্দায় বিদেশের যেসব মেগাপ্রকল্পের চোখ ধাঁধানো দৃশ্য আমরা দেখতাম, ঠিক সেসব অবকাঠামোই দেশের মাটিতে বাস্তবায়ন করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী এসব উদ্যোগের কারণেই একসময়ে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র বাংলাদেশকে বিশ্ব আজ সমীহ করছে। গত এক যুগে বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রার মানের যে উন্নয়ন তা আজ বিশ্বনেতাদের কাছে এক বিস্ময়। এ কারণে ২০১৯ সালে জাতিসংঘের অধিবেশনে তৎকালীন মহাসচিব বান কি মুন বাংলাদেশকে ‘উন্নয়নের মডেল’ হিসেবে অভিহিত করেন। ২০২১ সালে বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী পালনকালে এ নতুন বাংলাদেশের পেছনে শেখ হাসিনার কৃতিত্বের কথা উল্লেখ করেছেন বিশ্ব নেতারা।
একজন দূরদর্শী রাষ্ট্র নায়ক হিসেবে বাংলাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও এখন সম্মানিত করা হচ্ছে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। দেশের সামাজিক পরিস্থিতি উন্নয়নে অভূতপূর্ব ভূমিকা রাখায় বিশ্বের শীর্ষ ১০ মহান নেতার একজন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি।
তার নান্দনিক নেতৃত্বে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ ইমেজ গড়ে ওঠার স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। এ কারণে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়েছে বাংলাদেশ।
১৯৭৪ সালে প্রথমবারের মতো জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দিয়ে যেভাবে বাংলা ও বাঙালির স্বকীয়তার জানান দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু, তেমনি শেখ হাসিনাও বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরেছেন বাংলাকে। তার অদম্য নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আজ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি কল্যাণকামী রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় জাতিসংঘে উত্থাপন করা শেখ হাসিনার প্রস্তাবনাগুলোর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন বিশ্বনেতারা। ধরিত্রী রক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও দর্শনের কারণে বিশ্বনেতারাও আজ সমীহের দৃষ্টিতে দেখে বাংলাদেশকে। বঙ্গবন্ধুকন্যার মানবিক ও সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বে যেভাবে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ, তাতে উন্নত বিশ্বের কাতারে নাম লেখানোটা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র।
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- পাকা বেদানা খুঁজে কিনবেন যে কৌশলে
- ইফতারে রাখুন স্বাস্থ্যকর চিকেন স্যান্ডউইচ
- মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখছে এআই!
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- স্থলভাগে গ্যাস উত্তোলন কার্যক্রম, যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- ফার্স্টলুকে পূর্বাভাস, গ্যাংস্টার রূপে আসছেন শাকিব খান
- থামছে না অপহরণ, মুক্তিপণ দিয়ে ঘরে ফিরলেন আরও ১০ জন
- দুস্থ নারীদের সরকারি চাল পাচার, ২ ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজের খাবার
- সেন্টমার্টিন-শাহপরীর দ্বীপে ভেসে আসছে বিকট শব্দ, সীমান্তে আতঙ্ক
- লিচু বাগানে মিললো ১৮ কেজি গাঁজা
- বিচারপতি ইনায়েতুর রহিমের মায়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- মঠবাড়িয়ায় ৮‘শ ৯৬ টি সুবিধাভোগী পরিবারের মাঝে টিসিবি পণ্য বিক্রয়
- মাদারীপুরে সাজ্জাপ্রাপ্ত দুই আসামিসহ গ্রেপ্তার ৩
- বরিশালে রমজান উপলক্ষ্যে সুলভ মূল্যে ভ্রাম্যমান ডিম বিক্রয়
- বরিশালে বিপুল পরিমান কারেন্ট জাল ও মাছ সহ আটক ৮০
- উজিরপুরে এক কেজি গাঁজাসহ মাদক সম্রাট গ্রেফতার
- কথা না শোনায় স্বামীকে নিয়ে পরকীয়া প্রেমিককে হত্যা করেন রুনা
- বাংলা নববর্ষ উদযাপনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১৩ নির্দেশনা
- প্রধানমন্ত্রীর গাড়ীবহরে হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- কুড়িগ্রাম হবে আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে
- মঠবাড়িয়ায় ইমরান গাজী হত্যা মামলায় ৬ আসামি কারাগারে
- মঠবাড়িয়ায় অবৈধ ইট ভাটায় এক লাখ টাকা জরিমানা
- মঠবাড়িয়ায় পুলিশের হাতে পলাতক দুর্ধর্ষ ডাকাত কালাম গ্রেপ্তার
- মঠবাড়িয়ায় অবৈধ করাত কল স্থাপণ করায় ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা
- মঠবাড়িয়ায় নির্বাচনে মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন দুই প্রার্থী
- মঠবাড়িয়ায় পূর্নবাসনের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে গরু বিতরণ
- মঠবাড়িয়ায় ৪ টি জাতীয় দিবস পালনের প্রস্তুতি সভা
- মঠবাড়িয়ায় মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত
- মঠবাড়িয়ায় স্থানীয় সরকার দিবস উদযাপিত
- মঠবাড়িয়ায় ৯৮০ টি জেলে পরিবারের মাঝে ভিজিএফ চাল বিতরণ
- মঠবাড়িয়ায় অবৈধ করাত কল ও ইট ভাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা
- দুই সিটি, ছয় পৌরসহ দুই শতাধিক নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে
- চলতি মাসে সম্পন্ন হচ্ছে পিরোজপুরে ২৫০ শয্যার হাসপাতালের কাজ
- মঠবাড়িয়ায় জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উদযাপিত
- মঠবাড়িয়ায় অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যাবসায়ীর মাঝে ঢেউটিন বিতরণ
- মঠবাড়িয়ায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস পালিত
- ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার
- মঠবাড়িয়ায় পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার- ৫
- মঠবাড়িয়ায় জাতীয় শিশু দিবস ও বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালিত
- বাড়িতে গ্যাস লিকেজ হয়েছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে