জাতিসংঘের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া পূর্ণাঙ্গ ভাষণ
পিরোজপুর সংবাদ
প্রকাশিত: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
বিশ্বনেতারা মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে সহযোগিতার আশ্বাস দিলেও কোনো ভূমিকাই রাখছেন না বলে অভিযোগ রোহিঙ্গাদের। ৫ বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও ফিরিয়ে নেয়নি দেশটি। আর গোলাগুলি ও গোলাবর্ষণ প্রত্যাবাসনকে বাধাগ্রস্ত করতে মিয়ানমারের ছলচাতুরী বলে দাবি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের।
জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনে প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে রোহিঙ্গারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অনুপ্রবেশ করে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ। আশ্রয় নেয় ৯ লাখের বেশি রোহিঙ্গা। আশ্রিত ৯ লাখ রোহিঙ্গা ৫ বছর পেরিয়ে এখন দাঁড়িয়েছে ১১ লাখের বেশি।
এমন অবস্থায় রোহিঙ্গাদের অভিযোগ, জাতিসংঘসহ অনেক দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও রাষ্ট্রের উচ্চপর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা নিজ দেশ মিয়ানমারে ফেরাতে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কোনো ভূমিকাই রাখছেন না।
রোহিঙ্গাদের একজন অভিযোগ করে বলেন, ৫ বছর পার হয়ে যাচ্ছে কিন্তু অধিকার নিয়ে নিজ দেশ মিয়ানমারে পাঠানোর কোনো চেষ্টা কেউ করছে না। অপরজন বলেন, ৫ বছর পার হয়ে গেছে প্রত্যাবাসন হয়নি। আমরা দ্রুত প্রত্যাবাসন চাই। আমরা এখানে থাকতে চাই না।
রোহিঙ্গাদের মতে, স্বদেশে ফিরে যাওয়া বাধাগ্রস্ত করতেই মিয়ানমার সরকার সংঘাতের আশ্রয় নিয়েছে। এক রোহিঙ্গা নাগরিক জানান, আমাদের নিয়ে ব্যবসা করছে। কেন করছে এটা বলতে গেলে মিয়ানমার আসবে আমাদের নিয়ে যাবে শুনি, কিন্তু কোনো খবর নাই।
অন্যদিকে সীমান্তে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গোলাগুলি ও গোলাবর্ষণ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনকে বাধাগ্রস্ত করতেই মিয়ানমারের ছলচাতুরী বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।
কক্সবাজারের উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন বলেন, আরাকান আর্মি, মিয়ানমার সেনাবাহিনী যাই বলেন না কেনো সেটাকে তারা ব্যবহার করে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াকে বিঘ্নিত করাই মূল উদ্দেশ্য।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ৩নং ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, পর্যায়ক্রমে রোহিঙ্গাদের পাঠাচ্ছে কিন্তু ফেরত নিচ্ছে না। আমাদের দেশের জন্য সেটা বোঝা হয়ে যাচ্ছে।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে দু’দেশের মধ্যে চুক্তি হলেও মিয়ানমারের অনীহা এবং রাখাইনে পরিবেশ তৈরি না হওয়াসহ নানা অজুহাতে আশ্বাসের মধ্যেই ৫ বছর ধরে আটকে আছে প্রত্যাবাসন কার্যক্রম।
- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- ভয়াবহ সংকটের কবলে বরিশাল সহ উপকূলের মৎস্য ও কৃষিখাত
- বরিশালে নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বানারীপাড়ায় কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষক গ্রেফতার
- তীব্র তাপদহে অতিষ্ঠ উপকূলের জনজীবন, বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী
- মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রে সক্ষমতার পুরোটাই বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আইপিএলের ইতিহাসে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড মুহিতের
- শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের কম্প্রেসর কিনতে চুক্তি
- আজ সলঙ্গার চড়িয়া গণহত্যা দিবস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- ভোটে অংশ নেয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন
- মঠবাড়িয়ায় নির্বাচনেকে সামনে রেখে ব্যাপক প্রচারণা করছেন প্রার্থীরা
- মঠবাড়িয়ায় মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- মঠবাড়িয়ায় সূর্যমুখি চাষে কৃষকদের ব্যপক সাফল্য
- হোয়াটসঅ্যাপে বিভ্রাটের অভিযোগ ব্যবহারকারীদের
- জিয়াউর রহমানের আমলে নারীদের পতিতাবৃত্তি করতে হয়েছে: কাদের
- লাইলাতুল কদরে কী দোয়া পড়বেন?
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- ৩৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সতর্কতা ইউজিসির
- খুলে দেওয়া হলো ৮ ওভারপাস দুই সেতু
- ফিটনেসবিহীন ৪৮৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- দুনিয়াবি বিপদ-আপদের প্রতিদান
- মঠবাড়িয়ায় বসত ঘরে আটকে যুবককে উলঙ্গ করে নির্যাতন- আটক ২
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- ওমরাহ পালনের শেষ সময় ১৫ জিলকদ
- মঠবাড়িয়ায় ৮‘শ ৯৬ টি সুবিধাভোগী পরিবারের মাঝে টিসিবি পণ্য বিক্রয়
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের নতুন তালিকা প্রকাশ করলো ফোর্বস
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?