• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ

মা-বাবার সেবাযত্নসহ ৬ শর্তে মুক্তি পেলো ৭০ শিশু

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১৩ অক্টোবর ২০২১  

সুনামগঞ্জে মা-বাবার সেবাযত্নসহ ছয় শর্তে ৫০ মামলায় লঘু অপরাধে অভিযুক্ত ৭০ শিশুকে মুক্তি দিয়েছেন আদালত। বুধবার (১৩ অক্টোবর) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ আদেশ দেন। পরে তাদের প্রত্যেককে একটি করে ডায়েরি ও ফুল দেওয়া হয়। এসময় ৭০ শিশুর মা-বাবা ও স্বজনরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট হাসান মাহবুব সাদী বলেন, সুনামগঞ্জে ৫০ মামলায় কোমলমতি ৭০ শিশুকে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে জড়ানো হয়েছিল। এসব শিশুরা আদালতে নিয়মিত হাজিরা দিতে হত। ফলে শিশুদের ভবিষ্যৎ ও শিক্ষা জীবন ব্যাহত হচ্ছিল। এসব অসুবিধা বিবেচনা করে আদালত ছয় শর্তে তাদের মুক্তি দেন।

শর্তগুলো হলো- প্রতিদিন দুটি ভাল কাজ করে আদালতের দেওয়া ডায়েরিতে লিখে রাখতে হবে এবং বছর শেষে ডায়েরি আদালতে জমা দিতে হবে। মা-বাবা ও গুরুজনদের আদেশ মানতে হবে, তাদের সেবাযত্ন ও কাজে সাহায্য করতে হবে। নিয়মিত ধর্মগ্রন্থ পাঠ ও ধর্মকর্ম করতে হব। অসৎ সঙ্গ ত্যাগ করতে হবে ও মাদক থেকে দূরে থাকতে হবে।

সংশোধনের সুযোগ পাওয়া শিশুরা আদালতের আদেশ সঠিকভাবে পালন করছে কী না সেটি পর্যবেক্ষণের জন্য জেলা সমাজসেবা প্রবেশন কর্মকর্তা মো. সফিউর রহমানকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে প্রবেশন কর্মকর্তা মো. সফিউর রহমান বলেন, যে ছয় শর্তে শিশুদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে সেগুলো তারা সঠিকভাবে পালন করছে কী না সেটি আমি দেখবো। পরে আদালতে সে বিষয়ে রিপোর্ট জমা দেবো। সুনামগঞ্জে মা-বাবার সেবাযত্নসহ ছয় শর্তে ৫০ মামলায় লঘু অপরাধে অভিযুক্ত ৭০ শিশুকে মুক্তি দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৩ অক্টোবর) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ আদেশ দেন। পরে তাদের প্রত্যেককে একটি করে ডায়েরি ও ফুল দেওয়া হয়। এসময় ৭০ শিশুর মা-বাবা ও স্বজনরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট হাসান মাহবুব সাদী বলেন, সুনামগঞ্জে ৫০ মামলায় কোমলমতি ৭০ শিশুকে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে জড়ানো হয়েছিল। এসব শিশুরা আদালতে নিয়মিত হাজিরা দিতে হত। ফলে শিশুদের ভবিষ্যৎ ও শিক্ষা জীবন ব্যাহত হচ্ছিল। এসব অসুবিধা বিবেচনা করে আদালত ছয় শর্তে তাদের মুক্তি দেন।

শর্তগুলো হলো- প্রতিদিন দুটি ভাল কাজ করে আদালতের দেওয়া ডায়েরিতে লিখে রাখতে হবে এবং বছর শেষে ডায়েরি আদালতে জমা দিতে হবে। মা-বাবা ও গুরুজনদের আদেশ মানতে হবে, তাদের সেবাযত্ন ও কাজে সাহায্য করতে হবে। নিয়মিত ধর্মগ্রন্থ পাঠ ও ধর্মকর্ম করতে হব। অসৎ সঙ্গ ত্যাগ করতে হবে ও মাদক থেকে দূরে থাকতে হবে।

সংশোধনের সুযোগ পাওয়া শিশুরা আদালতের আদেশ সঠিকভাবে পালন করছে কী না সেটি পর্যবেক্ষণের জন্য জেলা সমাজসেবা প্রবেশন কর্মকর্তা মো. সফিউর রহমানকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে প্রবেশন কর্মকর্তা মো. সফিউর রহমান বলেন, যে ছয় শর্তে শিশুদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে সেগুলো তারা সঠিকভাবে পালন করছে কী না সেটি আমি দেখবো। পরে আদালতে সে বিষয়ে রিপোর্ট জমা দেবো।