• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

বাবার মৃত্যুর খবর শুনে প্রাণ গেল ছেলের, এক সঙ্গে জানাজা

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২৭ নভেম্বর ২০২২  

নোয়াখালী সদর উপজেলায় বাবা আবদুল হালিমের মৃত্যুর খবর শুনে স্ট্রোক করে ছেলে হাফিজুল ইসলাম মামুনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শনিবার দুপুরে উপজেলার এওজবালিয়া ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ডের করিমপুর গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাদের দাফন করা হয়।
বাবা-ছেলে নোয়াখালী সদর উপজেলার এওজবালিয়া ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ডের করিমপুর গ্রামের ডুবাইওলা বাড়ির বাসিন্দা।

এলাকাবাসী জানান, শুক্রবার বিকেলে নিজ বাড়িতে মারা যান আবদুল হালিম। তার পাঁচ ছেলে তিন মেয়ে। হাফিজুল ইসলাম মামুন রেন্টে কার-এ ভাড়া গাড়ি চালাতেন। তিনি বাবা মায়ের দ্বিতীয় সন্তান। চট্টগ্রাম থেকে ট্রিপ শেষ করে শুক্রবার রাতে বাড়ি ফিরেন মামুন। বাড়িতে এসে বাবার মৃত্যুর খবর শুনে হঠাৎ তার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। পরবর্তীতে ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় একটি স্কুলশিক্ষক আবদুল হক বলেন, মামুন চট্টগ্রাম থেকে একটা ভাড়া শেষ করে রাতে বাড়িতে ফিরেন। বাড়িতে পৌঁছার আগেই তার মৃত্যু হয়। সে বাবার মৃত্যুর খবর সহ্য করতে পারেন নি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য দুলাল মিয়া বলেন, আমরা ছেলে মামুনকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাই। চিকিৎসক মামুনকে মৃত ঘোষণা করেন। মামুন ২ সন্তানের বাবা। এক পরিবারের দুইজনের মৃত্যুতে চারদিকে শোকের ছায়া নেমে আসছে।

এওজবালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. বেলাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সকাল ১০টার দিকে বাবা সন্তানের একসঙ্গে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যারা এসেছেন সবাই খুব কান্নাকাটি করেছেন। পরবর্তীতে পারিবারিক কবরস্থানে পাশাপাশি তাদের দাফন করা হয়।