• সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২৫ ১৪৩০

  • || ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
যুক্তরাষ্ট্র যেন বাংলাদেশকে আর মানবাধিকার শেখাতে না আসে: রাষ্ট্রপতি মার্চের দিকে দুর্ভিক্ষ ঘটাতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বিএনপির পরবর্তী পরিকল্পনা দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটানো : প্রধানমন্ত্রী আজ কালকিনি হানাদার মুক্ত দিবস বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিডিপিতে বস্ত্র খাতের অবদান ১৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী নিউজউইকে নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী প্রথমবার যাত্রী নিয়ে পর্যটন নগরীতে পৌঁছাল ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

‘হার্ট’কে ঘরোয়া ভাবে সুস্থ রাখার উপায়

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

‘হার্ট’কে ঘরোয়া উপায়ে সুস্থ রাখার খুবই সহজ উপায় রয়েছে। মাত্র কয়েকটি সহজ নিয়ম মেনে চললেই ভালো থাকবে আপনার হার্ট। আর সেই সব নিয়মনীতি মেনে চলাই হচ্ছে মূল কাজ।
সময়মতো খাওয়া-দাওয়া না করা, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের অভাব, অতিরিক্ত চাপ নেওয়া ইত্যাদি সব কারণে হৃদপিণ্ডের সমস্যা হয়ে থাকে। মূলত জীবন পরিচালনার কারণেই হার্টের সমস্যা হয়ে থাকে। এবার তাহলে ঘরোয়া উপায়ে হার্ট সুস্হ রাখার উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-

আপনার যদি হার্টে এনজিওপ্ল্যাস্টি বা স্টেন্ট বসানো থাকে তাহলে নতুন করে হার্টের যত্ন নিতে হবে। কেননা এই সময় হার্ট আরো সংবেদনশীল আচরণ করতে পারে। তবে চাইলে ঘরোয়া খাবার খেয়েই সুস্থ রাখা যায় হার্ট। একারণে বেশ কয়েকটি ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। অপারেশনের পর দ্রুত ক্ষত স্থান সারিয়ে তুলার জন্য, ইনফেকশনের সম্ভাবনা কমাতে এবং এনার্জি বজায় রাখতে অতিরিক্ত তেলমশলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

কার্বোহাইড্রেটস, ভিটামিন, ফাইবার, মিনারেল ও প্রোটিনের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। এনজিওপ্লাস্টির পর ডায়েট প্ল্যানে আগে থেকেই সতর্ক থাকতে হবে। এর থেকেও বড় বিষয় হচ্ছে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে হবে। তাই হার্টকে সুস্থ রাখার জন্য ডায়েটে সেদ্ধ চাল, আটা, ওটস রাখতে হবে। এসব খাবার শরীরে কার্বোহাইড্রেটসের ঘাটতি কমিয়ে আনতে পারে। এছাড়াও ডায়েটে নিয়মিত লেটুস ও মটরশুঁটি রাখার চেষ্টা করুন।

রান্নায় খাবার তেল হিসেবে সরিষার তেল, সয়াবিন ও অলিভ ওয়েল অল্প পরিমাণে ব্যবহার করতে পারেন। খাবারে সালাদ ও ডাল এবং কাজু বাদাম অল্প পরিমাণে রাখতে পারলে ভালো। এছাড়াও সকালের নাশতা বা দুপুরে খাবারের পর মৌসুমি ফল খেলেও বেশ উপকার পাওয়া যায়।