• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ

মঠবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ফলক উদ্বোধন

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১১ মে ২০২৩  

মঠবাড়িয়া প্রতিনিধি : পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ১৯৭১ সালের ১০ মে ৮ জন শহীদ হওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ ১৭ জন শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ধরে রাখতে স্মৃতি ফলক উদ্বোধন করা হয়েছে। ১০ মে বুধবার সকালে মঠবাড়িয়া কমপ্লেক্স চত্বরে মৃক্তিযোদ্ধা স্মৃতি বাগিচায় “মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি স্মৃতি ফলক” উদ্বোধন করেন পৌর প্রশাসক মোঃ আজিজুল হক সেলিম মাতুব্বর।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ বাচ্চু আকন, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ এমাদুল হক খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফারুক উজ জামান, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাদাৎ হোসেন রাজা, বীর মুক্তিযোদ্ধা বেলায়েত হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা শরীফ আলমগীর হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশারফ হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মানিক গোলদার, পৌর প্রকৌশলী আবদুস সালেক বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মি ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

১৯৭১ সালের ১০ মে যে সকল বীর মুক্তিযোদ্ধারা শহীদ হয়েছেন, তারা হলেন- গণপতি হালদার, জিয়া-উজ জামান, আনোয়ারুল কাদির, গোলাম মোস্তফা, শামসুল হক শাম বেপারী, আব্দুল মালেক বেপারী, অমল মন্ডল ও ধীরেন খড়াতি।

পৌর প্রশাসক মোঃ আজিজুল হক সেলিম মাতুব্বর বলেন, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ এমাদুল হক খান সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ বাচ্চু আকনের অনুরোধে এবং মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য হিসেবে ১৭ জন শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ধরে রাখতে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হচ্ছে। স্বাধীনতার ৫২ বছর পর হলেও “মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিস্তম্ভ” নির্মাণ হওয়ায় ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে অবহিত থাকবে।