• মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩ ১৪৩১

  • || ০৬ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট আন্দোলনকে বেগবান করার আহ্বান

করোনা নিয়ে ‘অডিও গুজব’র হোতা ডা. আদনান আটক

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২১ মার্চ ২০২০  

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে ৩৫ সেকেন্ডের গুজবের হোতা ডা. ইফতেখার আদনানকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার (২১ মার্চ) বিকেলে তাকে আটকের তথ্য নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উত্তর জোনের উপ কমিশনার বিজয় বসাক। গুজব সৃষ্টিকারী ওই চিকিৎসক চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক বলে পুলিশ জানিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ মার্চ) সকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ৩৫ সেকেন্ডের একটি অডিও ভাইরাল হয়। যেখানে টেলিফোনে রোহান নামে একজনকে সতর্ক করা হচ্ছিল। ওই অডিওতে বলা হয়, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কয়েকদিনে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৮ থেকে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

অবশ্য চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি এ বক্তব্যের কোনো ভিত্তি পাননি। এরপরই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী গুজব সৃষ্টিকারীর সন্ধানে নামে। প্রথমে তারা গুজব সৃষ্টিকারী ওই ব্যক্তিকে শনাক্ত করে। পরে অভিযান চালিয়ে নগরীর প্রবর্তক মোড় থেকে তাকে আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন পাঁচলাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল কাশেম ভূঁইয়া।

পুলিশ জানিয়েছে, আটক ডা. ইফতেখার মোহাম্মদ আদনান চট্টগ্রাম নগরীর ও আর নিজাম রোডে বেসরকারি ক্লিনিক মেডিকেল সেন্টারে কর্মরত আছেন।

অফিসার ইনচার্জ আবুল কাশেম ভূঁইয়া বলেন, ‘করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে বলে একটি ভুয়া তথ্য অডিওবার্তার মাধ্যমে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ম্যাসেঞ্জারে ছড়িয়ে দেন ইফতেখার। সেটি জনমনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে এবং মানুষ আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। গুজব ছড়ানোর দায়ে ইফতেখারকে শনাক্ত করে আমরা আটক করেছি।

পুলিশ আরো জানিয়েছে, আটক আদনান দাবি করেছে, তার এক স্বজনকে ফোন করেই এটা নিয়ে সতর্ক করেছিল। কিন্তু পুলিশের অনুসন্ধানে বের হয়েছে ইচ্ছাকৃতভাবে ভয়েজ রেকর্ড করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো হয়েছে।