• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির

নতুন মুদ্রানীতি ২৯ জুলাই ঘোষণা

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২০  

২০২০-২১ অর্থবছরের নতুন মুদ্রানীতি আগামী ২৯ জুলাই ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। মহামারির কারণে এবার ভার্চুয়ালি মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, এবারের মুদ্রানীতি হবে প্রবৃদ্ধি ও অর্থনীতি সহায়ক। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনা ভাইরাসে বিপর্যস্ত অর্থনীতি পরিস্থিতিতে বেসরকারি ঋণ বাড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে এবারের মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে। 

এদিকে মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক এরই মধ্যে নানা কর্মসূচি নিয়েছে। বিশেষ করে প্রণোদনার মাধ্যমে ক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্প, বড় শিল্প ও সেবা খাত, রফতানি ও কৃষিসহ সব পর্যায়ে উৎপাদন ঠিক রাখতে ঋণ জোগান বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। 

এ লক্ষ্যে সরকারের সুদ ভর্তুকির আওতায় কম সুদে ঋণের জন্য কয়েকটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করা হয়েছে। এসব তহবিল থেকে ঋণ বিতরণের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান ঠিক রাখা অন্যতম লক্ষ্য। 

সরকার এসব লক্ষ্য সামনে রেখে নির্ধারিত ৮ দশমিক ২০ শতাংশের কাছাকাছি জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জন এবং মূল্যম্ফীতি ৫ দশমিক ৪০ শতাংশে সীমিত রাখার লক্ষ্যকে সামনে রেখে মুদ্রা সরবরাহ বাড়ানোর প্রাক্কলন করা হবে নতুন মুদ্রানীতিতে।

এদিকে সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ঘোষিত মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল। কিন্ত তা মাত্র ৮ দশমিক ৬১ শতাংশ অর্জন হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম।  এর আগের অর্থবছর শেষে ১৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, মুদ্রানীতি দেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ঋণ, মুদ্রা সরবরাহ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ, বৈদেশিক সম্পদ কতটুকু বাড়বে বা কমবে, এর একটি পরিকল্পনা করা হয়। গত বছর থেকে অর্থবছরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য বছরে দুবার নয়, একবার মুদ্রানীতি ঘোষণার নিয়ম চালু করা হয়।