• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী

প্রত্যাবাসনের জন্য কাউকে না পাওয়াটা দুঃখজনক-পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০১৯  

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রত্যাবাসনের জন্য কাউকে না পাওয়াটা দুঃখজনক, তবে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়নি, আগামীতেও চলবে। কাউকে পাওয়া গেলে পাঠানো হবে।

তিনি বলেন, আমরা আশা করেছিলাম আজ থেকে স্বল্প আকারে হলেও প্রত্যাবাসন শুরু হবে। তবে এখন পর্যন্ত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু হয়নি। কিন্তু আমরা আশা ছাড়িনি। আমরা এখনো প্রত্যাবাসন ইস্যুতে আশায় বুক বেঁধে আছি। আজকের বিষয়টি দুঃখজনক। পরবর্তী সময়ে কী করব, আমরা বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে জানাব।

বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা প্রত্যাবাসন ঠেকাতে প্রচার চালিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রোহিঙ্গাদের আরামের জীবন থেকে আরাম কমানো হবে, যাতে তারা ফিরতে রাজি হয়।

রোহিঙ্গা সমস্যা মিয়ানমারের সৃষ্টি এবং এ সংকটের সমাধান তাদের কাছেই উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমরা জোর করে কাউকে পাঠাব না। আমরা স্বেচ্ছায় নিরাপদ প্রত্যাবাসন চাই। রোহিঙ্গা সংকটের মূলে আস্থার অভাব রয়েছে। এজন্য আমরা সবশেষ চতুর্থ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে প্রস্তাব করেছিলাম, আস্থা তৈরির জন্য কক্সবাজারের একাধিক শিবিরে যেসব রোহিঙ্গা মাঝি বা নেতা রয়েছেন তাদের রাখাইন নিয়ে ঘুরিয়ে দেখানো হোক, যেন রোহিঙ্গাদের মধ্যে আস্থার যে অভাব আছে তা দূর হয়।

তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরে না যাওয়ার জন্য শিবিরগুলোতে অনেক বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা প্রচারণা চালাচ্ছে। চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ঢাকার পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে মন্ত্রী আরও বলেন, আমরা এখন চিন্তা করেছি, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের জন্য একটি কমিশন গঠন করব, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা থাকবেন।