• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

ফের চাঁদে অভিযানের প্রস্তুতি শুরু করল ইসরোর বিজ্ঞানীরা

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০১৯  

শেষ মুহূর্তে চাঁদের পৃষ্ঠে নামার আগে হারিয়ে গিয়েছিল চন্দ্রযান ২'র ল্যান্ডার বিক্রম। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিল বিক্রমের তা জানা যায়নি। স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল গোটা ভারতবাসীর। কিন্তু এখনই এই বিষয়ে হাল ছাড়তে নারাজ ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। তাই ফের একবার চাঁদে অভিযানের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। 

বিক্রমের অভিযান ব্যর্থ হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ইসরোর বিজ্ঞানীরা আত্মবিশ্বাসী, চাঁদের অন্ধকার অংশে পা রাখবে ভারত থেকে পাঠানো ল্যান্ডার। চাঁদে ঘুরবে রোভার। আর সেই উদ্দেশ্যেই মিশন চন্দ্রযান ৩-এর জন্য তৈরি হচ্ছেন তারা। শোনা যাচ্ছে, আগামী বছর নভেম্বরেই মিশন চন্দ্রযান ৩-এর কাজ শেষ হবে। এই মিশনে কীভাবে কাজ হবে, তার জন্য একটি কমিটিও গঠন করেছে ইসরো। এ নিয়ে গত অক্টোবর থেকে উচ্চস্তরে অন্তত চারটি বৈঠকও হয়ে গেছে বলে জানা গেছে। 

চন্দ্রযান ২-এর অরবিটার এখনও কাজ করছে। সেই জন্য পরবর্তী মিশনে এই অংশটি বাদ দিয়েই এগিয়ে যেতে পারবেন বিজ্ঞানীরা। তারা জোর দিচ্ছেন একটি ল্যান্ডার ও একটি রোভারের উপর। ফলে মিশন চন্দ্রযান-৩ তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম খরচে সম্পন্ন হতে পারে। 

 

সূত্রের খবর, মিশনের প্রস্তুতি অনেকটাই এগিয়ে গেছে। ল্যান্ডার চাঁদের কোন অংশে পদার্পণ করবে, সে নিয়েও আলোচনা চলছে। গতবারের চেয়ে এবার আরও বেশি সতর্কভাবে মাঠে নামছে সংস্থা। সম্প্রতি ইসরো প্রধান কে শিবন জানিয়েছেন, ‘‌প্রযুক্তিগত ত্রুটির জন্য আমরা আগের বার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারিনি। কিন্তু চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে তিনশো মিটার দূর পর্যন্ত কাজ করেছিল আমাদের সিস্টেম। এবার লক্ষ্যে পৌঁছতে সেখান থেকে পাওয়া তথ্যই কাজে দেবে।’‌‌