• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ

বিজ্ঞানকে সহজবোধ্য করতেই ‘মিশন মঙ্গল’: অক্ষয় কুমার

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০১৯  

 

 

  জগন শক্তি পরিচালিত ‘মিশন মঙ্গল’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন বিদ্যা বালান, সোনাক্ষী সিনহা, তাপসী পান্নু, নিত্যা মেনন ও কীর্তি কুলহরি - এই পাঁচ অভিনেত্রী। এছাড়াও রয়েছেন শারমন যোশী, এইচজি দত্তাত্রেয়, বিক্রম গোখলে প্রমুখ। বহু তারকাখচিত এই সিনেমাটি ভারতের স্বাধীনতা দিবস ১৫ আগস্টে মুক্তি পেয়েছে। প্রথম দু’দিনেই সিনেমাটি আয় করেছে ৪৬ কোটির বেশি।শুরুটা দারুণ করেছে অক্ষয় কুমারের ‘মিশন মঙ্গল’। সিনেমাটি প্রথম দিনেই আয় করেছে ২৯ কোটি রুপি। দ্বিতীয় দিনে ৪৬ কোটি ছাড়িয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই দারুণ উচ্ছ্বসিত অক্ষয়। তিনি জানালেন, বিজ্ঞানকে সাধারণ মানুষের কাছে সহজবোধ্য করতেই এই সিনেমা বানানো হয়েছে। 

১৬ আগস্ট (শুক্রবার) রাতে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে নিজের অনুভূতির কথা জানালেন অক্ষয়।

অক্ষয় বলেন, ‘সত্যি বলতে কি, আমি দর্শকদের এতোটা সাড়া প্রত্যাশা করিনি। এটা তো নতুন ঘরানার সিনেমা। এরকম সিনেমা ভারতে আগে নির্মিত হয়নি।’

বৈজ্ঞানিক বিষয়ভিত্তিক আরও সিনেমা নির্মিত হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন অক্ষয়। তিনি বলেন, ‘এটা সফল হয়েছে, আমি খুশি। সিনেমা শিল্পে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন হলো। এবার এরকম আরও সিনেমা বানানো হবে। হলিউড এখন পর্যন্ত ১৪-১৫টি বিজ্ঞাননির্ভর সিনেমা বানিয়েছে। কিন্তু আমাদের এটাই প্রথম।’

‘মিশন মঙ্গল’র কাণ্ডারীরা

অক্ষয় জানান, আরও অনেকের মতো তিনিও খুব বেশি আশাবাদী ছিলেন না এই সিনেমা নিয়ে। অনেকে বলেছিল, সিনেমাটি বড় জোর ৬০-৭০ কোটি পর্যন্ত যেতে পারে। কারণ ভারতে এই ধরনের সিনেমা এই প্রথম। কেউ বুঝে উঠতে পারেনি দর্শকরা বিজ্ঞানের প্রতি কেমন সাড়া দেবে। অক্ষয় বলেন, ‘বাচ্চারা সিনেমাটি দেখছে, তাদের মা-বাবাকে টেনে আনছে। এরপর যারা কিছুই জানতেন না তারাও বুঝতে পারছেন, মঙ্গল গ্রহে একটি উপগ্রহ পাঠাতে হলে কী পরিমাণ কাজ করতে হয়।’

‘মিশন মঙ্গল’র প্রতি সমালোচকদের অভিযোগ হলো, এই সিনেমায় মহাকাশ বিজ্ঞানকে অতিরিক্ত সহজসরলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। গড়পরতায় যারা নিয়মিত সিনেমা দেখেন, এমনকি বাচ্চাদের জন্যও এটাকে সহজবোধ্য করে ফেলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে অক্ষয় বলেন, ‘সিনেমাটি নির্মাণ করার পেছনে আমাদের লক্ষ্য ছিল বিজ্ঞানকে সহজ-সরল করা। এমনকি আমি নিজেও এ সম্পর্কে তেমন কিছু জানতাম না, কিন্তু এর কাহিনী এতোটা সরল যে আমি সহজেই তা বুঝতে পারলাম। আমরা শুধু জ্ঞানীদের জন্য নয়, শিশুদের জন্যও সিনেমাটি বানিয়েছি।