• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির

মানবাধিকার চেয়ারম্যান পরিচয়ে প্রতারণা : দুই ভুয়া আইনজীবী কারাগারে

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১৪ জুলাই ২০২০  

মানবাধিকার চেয়ারম্যান পরিচয় দিয়ে ধরা পড়া দুই ভুয়া আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। তারা হলেন-শহীদুল ইসলাম ও এ কে এম গিয়াসউদ্দিন কাউছার।

মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়।

আদালত সূত্র জানায়, সোমবার তাদের দুইজনকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম শহিদুল ইসলাম তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে রোববার ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত চত্বর থেকে তাদের আটক করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির কার্যনিবাহী কমিটির সদস্যরা। এরপর ঢাকা আইনজীবী সমিতির দফতর সম্পাদক এইচ এম মাসুম কোতোয়ালি থানায় তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।

ঢাকা আইনজীবী সমিতির দফতর সম্পাদক এইচ এম মাসুম বলেন, ‘শহীদুল ইসলাম ও এ কে এম গিয়াসউদ্দিন কাউছার তারা আইনজীবী না হয়েও আইনজীবী পরিচয় দিতেন। নিজেদের মানবাধিকার চেয়ারম্যান পরিচয় দিতেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আদালত পাড়া থেকে তাদের আটক করি। এরপর কোতোয়ালি থানায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।’

জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আসামি শহীদুল ইসলাম অবৈধ ও অসৎ উদ্দেশে মানবাধিকার চেয়ারম্যান পরিচয় দিয়ে ভিজিটিং কার্ড ও পোস্টার ছাপিয়ে ‘বিশ্ব আদালত মানবাধিকার আইন বাস্তবায়ন সংস্থা’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন। দেওয়ানি, ফৌজদারি, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ সব ধরনের মামলা সংস্থার মাধ্যমে ১-১২ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করা হয় মর্মে পোস্টার ছাপাতেন। পরে নিজে ওকালতনামা ছাপিয়ে তা ব্যবহার করে এবং প্রত্যক্ষভাবে মামলা সংগ্রহ করে বিচারপ্রার্থী জনগণের সঙ্গে প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করে আসছিলেন।

এ কে এম গিয়াসউদ্দিন কাউছারও (৩১) নিজেকে আইনজীবী পরিচয় দেন। তিনি নিজেকে মানবাধিকার চেয়ারম্যান ও আইনজীবী পরিচয় দিয়ে প্রত্যক্ষভাবে মামলা সংগ্রহ করে বিচারপ্রার্থী জনগণের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করে আসছিলেন।