শীতে কিছু সাবধানতা
পিরোজপুর সংবাদ
প্রকাশিত: ২২ ডিসেম্বর ২০১৮
কয়েকদিন ধরে বেশ ঝাঁকিয়ে শীত পড়ছে। শীতের বৃষ্টিতেও বেশ ঠান্ডা আবহাওয়া থাকে। আর শীত মানেই নানা রকম রোগের প্রকোপ।
বিশেষ করে বয়স্কদের আর যারা রোগী রয়েছে তাদের নানা রকম শ্বাস তন্ত্রের সমস্যা বা এজমা হয়ে থাকে। এ সময় পেটের সমস্যা বা বাতের ব্যাথা হয়। এ ধরণের প্রচুর সমস্যা শীতে লেগেই থাকে।
ঠান্ডা আবহাওয়াতে সর্দি, কাশি আর জ্বর তো সাধারণ সমস্যা। সেই সঙ্গে টনসিল ও গলা ব্যথা থাকে। এ সমস্যাগুলো থেকে বয়স্ক বা বাচ্চাদের কীভাবে রক্ষা করবেন? সে সম্পর্কে জেনে নিন-
শিশুদের ক্ষেত্রে সাবধানতা:
শিশুদের শীতকালে ঠান্ডা লাগার প্রবণতা অনেক বেড়ে যায়। নিউমোনিয়া বা ব্রণঙ্কাইটিস, জ্বর ও ঠান্ডা লাগাসহ নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। এসব রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে হলে শিশুর মাথা আগে খুব ভালো করে ঢেকে নিতে হবে। যখনই বের হবেন বা বাড়িতে থাকবেন তখন মাথায় গরম কিছু দিতে হবে। কারণ মাথা ঢেকে রাখলে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে। এছাড়াও আপনি রুম হিটার ব্যবহার করতে পারেন। রুম হিটার কিন্তু অনেক সময় ধরে চালিয়ে রাখা যাবে না। তবে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে।
পাঁচ বছরের ছোট শিশুদের নিয়ে ঠান্ডায় বাইরে না বের হওয়াই ভালো। কোনো শিশুর যদি এজমার প্রবণতা থাকে তবে সে ক্ষেত্রে তাকে ধুলোবালি থেকে দূরে রাখতে হবে। প্রয়োজন হলে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। কারণ ধুলোবালি থেলে ঠান্ডার সমস্যা বাড়ে। প্রতিদিন শীত বস্ত্রের সঙ্গে লেপ কম্বলগুলোও রোদে দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তবে এ ধরণের সমস্যাগুলো থেকে অনেকটা রক্ষা পাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে।
যদি ডায়রিয়া হওয়ার কোনো প্রবণতা থাকে শিশুদের মধ্যে তবে তাকে স্যালাইন দিতে হবে। অনেকেই শীতকালে স্যালাইন দিতে ভয় পান। কিন্তু ভয় না পেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো স্যালাইন দিতে হবে। আর শিশুদের খাবারগুলো ঠিক নিয়ম মতো খাওয়াতে হবে। সেই সঙ্গে বাড়িও পরিষ্কার পরিছন্ন রাখতে হবে। কোথাও কোনো ভাবে যেন ধুলো বালি না থাকে। বিশুদ্ধ বাতাস যেন ঘরের ভেতরে প্রবেশ করে তার সুব্যবস্থা করতে হবে। এরপরও শ্বাস কষ্ট বা এজমার সমস্যা বাড়ে তবে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
বয়স্কদের ক্ষেত্রে সাবধানতা:
বয়স্কদের কথা বললে প্রথমেই আসে বাতের ব্যথা বা আথ্রারাইটিস। এ ধরণের ব্যথাগুলো শীতকালে অনেক বেড়ে যায়। কারণ শীতকালে চলাফেরা বা মুভমেন্ট অনেক কম হয়। সে কারণে অস্ট্র আথ্রাইটিস বা বাতের ব্যথা আস্তে আস্তে বাড়তে শুরু করে। তাই ঘরের মধ্যে সব সময় গরম আবহাওয়া রাখার চেষ্টা করতে হবে। সেই সঙ্গে গরম জামা কাপড় বা মুজা পড়তে হবে। যাতে শরীর গরম থাকে আর হালকা চলাফেরা করতে হবে। যদি কোনো বাতের ব্যথা থেকে থাকে তবে সে ব্যথার স্থানে হালকা গরম সেক দিতে পারেন। তবে ঘরের মধ্যে হলেও একটু চলাফেরা করতে হবে।
অনেক সময় দেখা যায়, যাদের বাতের ব্যথা রয়েছে তারা শীতকালে নীলচে হয়ে যায়। এ ধরণের কোনো সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। নাহলে এসব সমস্যা থেকে মারাত্মক কিছু হতে পারে। এ ধরণের রোগীরা বার বার পানি ধরবেন না বা পানিতে হাত দিবেন না। যতটা সম্ভব পানি থেকে দূরে থাকতে হবে।
শীতকালে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। বিশেষ করে যাদের ডায়বেটিস বা হাই ব্লাড প্রেশার রয়েছে তাদের জন্য এটা বড় ঝুঁকির কারণ হতে পারে। এ কারণেই অনেক ঠান্ডাতে বা সকাল বেলা কোনোভাবেই বাইরে যাওয়া যাবে না বা হাঁটতেও যাওয়া যাবে না। একটু রোদ উঠলে বের হতে পারেন। আর সব সময় গরম কোনো আবহাওয়ার মধ্যে থাকার চেষ্টা করবেন। তবে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে।
শীতকালে গোসল বা ঘরের কোনো কাজ করতে গেলেও হালকা গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। ঘরের কারো হাঁচি বা কাশি হলে সব সময় রুমাল ব্যবহার করতে হবে। তবে এটা ঘরের অন্যদের ঠান্ডা থেকে দূরে রাখবে।
বেদনা, ফুলকপি, বাধাকপি, মধু, কমলা লেবু, পালং শাক, তুলসি পাতা ও গ্রিন টি এ ধরণের খাবার শীতকালে বেশি মাত্রায় খেতে হবে। এসব খাবার শরীরের সবজীবতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তুলবে।
- শরীয়তপুরে প্রথমবার মৌরি চাষ
- বরিশালকে সর্বোচ্চ পেনশন স্কিমের আওতায় আনার প্রতিশ্রুতি
- মেঘনায় অভিযানে জব্দ ৫০ লাখ মিটার জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট
- জনগনের স্বাস্থ্যসেবা দোরগোড়ায় পৌছে দিতে কাজ করছে সরকার
- আত্মতুষ্টি নয়, আগামী পাঁচ বছর দেশ পাহারা দেবো : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- দুমকিতে শিশু ধর্ষনে অভিযুক্ত আসামী গ্রেফতার
- অপরিপক্ক তরমুজে সয়লাব বাজার, বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে
- একরাতে কবর থেকে ১৭ কঙ্কাল উধাও!
- ইস্টার্ন প্লাজায় আইফোনসহ নামিদামি ব্রান্ডের নকল মোবাইল!
- শিশুকে আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবকের যাবজ্জীবন
- গ্রাহকের ৫০ লাখ টাকা নিয়ে উধাও পোস্টমাস্টার!
- বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার সাধ্য কারো নেই : ওবায়দুল কাদের
- তানভীর-জেসমিনসহ ১৮ জনের মামলার রায় আজ
- স্ত্রী হত্যার ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার
- দুর্নীতি অভিযোগে বিআরটিসির ৩৭কর্মকর্তা-কর্মচারীর অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ
- মাদক সেবনের টাকা না পেয়ে বসতঘরে আগুন
- ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১১ হাজার ১৫৮ কোটি টাকা
- বাজারে অর্ধেকে নামল পেঁয়াজের দাম
- ২০৩২ সাল পর্যন্ত ইইউতে জিএসপি সুবিধা পেতে আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে পাশে আছি: প্রধানমন্ত্রী
- জনসমর্থন থাকায় আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব
- বাংলাদেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করেছে যুক্তরাষ্ট্র
- চীনে ৯ বছরে প্রথমবারের মতো বিয়ের সংখ্যা বেড়েছে
- সুইডেনের বিপক্ষে পর্তুগাল দলে জায়গা হয়নি রোনালদোর
- ঈদের পরে কারওয়ান বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলা হবে
- খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ
- আয়ারল্যান্ডকে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল দেবে বাংলাদেশ
- অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে সোমালি পুলিশ-আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী
- সারাদেশে ১৩৭ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ভোক্তা অধিদপ্তরের
- পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় তদন্ত কমিটি
- মঠবাড়িয়ায় ইমরান গাজী হত্যা মামলার ৪ আসামী কারাগরে
- মঠবাড়িয়ায় কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরীর দায়ে ১ জনের জরিমানা
- মঠবাড়িয়ায় অবৈধ ইট ভাটায় এক লাখ টাকা জরিমানা
- মঠবাড়িয়ায় ইমরান গাজী হত্যা মামলায় ৬ আসামি কারাগারে
- মঠবাড়িয়ায় পুলিশের হাতে পলাতক দুর্ধর্ষ ডাকাত কালাম গ্রেপ্তার
- মঠবাড়িয়ায় অবৈধ করাত কল স্থাপণ করায় ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা
- মঠবাড়িয়ায় পূর্নবাসনের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে গরু বিতরণ
- মঠবাড়িয়ায় নির্বাচনে মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন দুই প্রার্থী
- মঠবাড়িয়ায় ১৩ জন অসুস্থ রোগীদের মাঝে চেক বিতরণ
- মঠবাড়িয়ায় ৪ টি জাতীয় দিবস পালনের প্রস্তুতি সভা
- মঠবাড়িয়ায় স্থানীয় সরকার দিবস উদযাপিত
- মঠবাড়িয়ায় অবৈধ করাত কল ও ইট ভাটায় ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা
- দুই সিটি, ছয় পৌরসহ দুই শতাধিক নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে
- চলতি মাসে সম্পন্ন হচ্ছে পিরোজপুরে ২৫০ শয্যার হাসপাতালের কাজ
- মঠবাড়িয়ায় জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উদযাপিত
- মঠবাড়িয়ায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস পালিত
- ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার
- বাড়িতে গ্যাস লিকেজ হয়েছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- আট লেনে উন্নীত হচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
- মঠবাড়িয়ায় পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার- ৫