• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সব ব্যথা চেপে রেখে দেশের জন্য কাজ করছি : প্রধানমন্ত্রী

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সব ব্যথা সব কষ্ট সহ্য করে একটা জিনিসই শুধু চিন্তা করেছি আমার বাবা দেশটা স্বাধীন করেছেন যে মানুষের জন্য, সেই সাধারণ মানুষের জীবনটা যেন সুন্দর হয়। সেজন্য নিজের জীবনের সব ব্যথা সবকিছু মুখে চেপে রেখে আমি দিনরাত কাজ করে যাচ্ছি। শুধু একটা কারণে, আমি চাই দেশটা যেন এগিয়ে যায়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ, মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনকারী মানুষ যেন বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে চলতে পারে। আমি কারো প্রতি বিদ্বেষ নিয়ে চলি না বা প্রতিশোধ নিতেও যাইনি। যেখানে অন্যায় হয়েছে, ন্যায় করার চেষ্টা করেছি।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে একাদশ সংসদের ৬ষ্ঠ অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্য ও রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ নেতা এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যখনই বাংলাদেশের মানুষ একটু সুখের মুখ দেখতে শুরু করল তখনই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) নির্মমভাবে হত্যা করলো। বাংলাদেশের মানুষ হারিয়েছে তাদের নেতাকে, আমি ও আমার বোন হারিয়েছি বাবাকে। শুধু আমরা না, ১৫ আগস্টে আমরা যারা আপনজন হারিয়েছি, স্বজনহারা অনেকেই রয়েছেন।

তিনি বলেন, শুধু হত্যা করা হয়নি। খুনিদের বিচার পর্যন্ত করতে দেওয়া হয়নি। বিচারের হাত থেকে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। সামরিক অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিল, খুনিদের সবাই তো উৎসাহিত করেছেন। খালেদা জিয়া ভোট চুরি করে ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন করে কর্নেল রশিদকে সংসদে বিরোধী দলীয় নেতার আসনে বসায়। জেনারেল এরশাদ খুনি ফারুককে পার্টি করতে দেয়, ফ্রিডম পার্টি করে এবং রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দিয়েছিল।