• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ

সেনাবাহিনীর দেওয়া ঘর পেয়ে খুশি আম্পানে ক্ষতিগ্রস্তরা

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২ জুন ২০২০  

বাগেরহাটে ঘূর্ণিঝড় আম্পান পরবর্তী দুর্যোগ মোকাবিলায় কাজ করছেন সেনাবাহিনী। ঝড়ের তাণ্ডবে ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হওয়া ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর তৈরি, ত্রাণ সরবরাহ, শুকনা খবার বিতরণ, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, খাবার স্যালাইন, নগদ আর্থিক সহায়তা করছেন তারা।

বরিশালের শেখ হাসিনা সেনা নিবাসের পক্ষ থেকে জেলার মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা উপজেলার ৪৫টি পরিবারকে এই ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া উপকূলীয় জেলাগুলোতে ১৯৮টি ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জুন) দুপুরে শরণখোলা উপজেলার দক্ষিণ সাউথখালী গ্রামে ক্ষতিগ্রস্ত খলিলুর রহমান ও পনু হাওলাদারকে টিনশেড ঘর হস্তান্তর করেন ২৮ পদাতিক ব্রিগের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মাদ আল মাসুম।

এ সময় পানি উন্নয়ন বোর্ড, বাগেরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাহিদুজ্জামান খান, শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সরদার মোস্তফা শাহিন, লে. কর্নেল শামস ইয়াসীন খানসহ সেনা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

পরে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মাদ আল মাসুম শরণখোলার ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ পরিদর্শন করেন। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে দ্রুত বাঁধ নির্মাণ ও সংস্কার কাজ শুরু হবে বলেও জানান তিনি।

এদিকে আম্পানের ঘাঁ শুকাবার আগেই ঘর পেয়ে খুশি ক্ষতিগ্রস্তরা। ঘর পাওয়া পর খলিলুর রহমান বলেন, আম্পানে ঘরের চালা ও বেড়া উড়ে গেছে। মঙ্গলবার সেনা সদস্যরা আমাদের ঘর নির্মাণ করে দিলেন। আমরা খুব খুশি হয়েছি।

এর আগে লে. কর্নেল সাইফুল্লাহ খানের নেতৃত্বে শরণখোলা উপজেলার বিভিন্ন বাজার, গুরুত্বপূর্ণ স্থান এবং গ্রামে গ্রামে মাইকিং করা হয়। অসহায় মানুষদের মধ্যে মাস্ক, গ্লাভস, সাবান, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ মানুষকে ঘরে থাকার পরামর্শ ও নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব মেনে চলতে উৎসাহ দেন সেনা সদস্যরা।