• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

১১১ ফুটের গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে!

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০১৯  

 

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে ১১১ ফুট ব্যাসের একটি গ্রহাণু। ঘণ্টায় ২২ হাজার মাইল গতিবেগে এগিয়ে আসছে ‘২০১৯ টিএ৭’ নামের এটি। রাশিয়ান গণমাধ্যম আরটিতে প্রকাশিত এক খবরে জানা যায় এই তথ্য। 

যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (নাসা) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বিগত ১১৫ বছরে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসা গ্রহাণু এটি। এর আগে এত কাছে আর কোনো গ্রহাণু আসেনি। ১৪ অক্টোবর (সোমবার) এটি পৃথিবীর নিকটতম দূরত্ব অতিক্রম করে পাশ কাটিয়ে চলে যাবে। তবে, বিশালাকৃতির এই গ্রহাণুকে নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই বলে জানান বিজ্ঞানীরা। কারণ, এটি ভূপৃষ্ঠে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা নেই। 

ইতোমধ্যেই গ্রহাণু ‘২০১৯ টিএ৭’ জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মধ্যে সাড়া ফেলেছে। নাসা জানিয়েছে, এই গ্রহাণুটি সম্প্রতি আবিষ্কৃত সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত। সাধারণত এগুলো শিলানির্মিত হয়ে থাকে এবং এদের আকার হয় খুবই ছোট। এই গ্রহাণুপুঞ্জ নিজ কক্ষপথে প্রতি ২৪০ দিনে একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে এক বছর বা ৩৬৫ দিনে। 

‘২০১৯ টিএ৭’ গ্রহাণুটি পৃথিবীর ৯ লাখ ৩০ হাজার মাইল দূর দিয়ে ছুটে যাবে বলে জানিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা। সে সময় এটি বুধ গ্রহের থেকেও ৫০ গুণ কাছে দিয়ে উড়ে যাবে। 

বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন বেশিরভাগ সময়ই এসব গ্রহাণু মহাকাশেই পুড়ে যায়। তবে নিজ কক্ষপথ থেকে ছিটকে ভূপৃষ্ঠে পতিত হলেও কিছু করার থাকবে না। কেননা পৃথিবীর এমন প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেই। অনেকেরই ধারণা, এমনই কোনো এক গ্রহাণু আছড়ে পড়ায় পৃথিবী থেকে ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল।