• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

কারা সনদ নিয়েছেন, কারা টাকা নিয়েছেন খুঁজে বের করবো: ডিবিপ্রধান

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২৪ এপ্রিল ২০২৪  

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের সনদ বাণিজ্যের ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। এই জালিয়াতির সঙ্গে স্বয়ং বোর্ডের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান আলী আকবর খানের স্ত্রীর জড়িত থাকার অভিযোগ আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এ অবস্থায় এই চক্রের মাধ্যমে কারা সনদ নিয়েছেন, কখন কাকে কি পরিমাণ টাকা দিয়েছেন সব বিষয় তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে ডিবি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রায় তিন ঘণ্টা ডিবি কার্যালয়ে আলী আকবর খানকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

তিনি বলেন, সনদগুলো কারা কিনেছেন, কোথায় কোথায় বিক্রি হয়েছে, সেটা দেখা হবে। বুয়েটের পরীক্ষক দল আসবে। বিশ্লেষণ করে দেখা হবে আসলে কি পরিমাণ সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়েছে। কি পরিমাণ টাকা লেনদেন হয়েছে। তদন্ত আরও চলবে। আর্থিকভাবে চেয়ারম্যান জড়িত কি না তাও খুঁজে বের করা হবে।

ডিবিপ্রধান বলেন, রক্ষক হয়ে যদি এখন ভক্ষকের ভূমিকা পালন করেন, সরিষার মধ্যে যদি ভূত থাকে! তাহলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও চেয়ারম্যান জানার পরও ব্যবস্থা না নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা আরেকটু তদন্ত করবো। জানার পরও কেন ব্যবস্থা নেওয়া হলো না? ইচ্ছাকৃত, অবজ্ঞা নাকি অনিচ্ছায় জেনেও ব্যবস্থা নেননি তা জানার চেষ্টা করবো। দায় এড়ানোর তো সুযোগই নেই। তিনি (আলী আকবর খান) তো এরইমধ্যে ওএসডি হয়েছেন।

আলী আকবর খানের ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট কি না? স্ত্রীও গ্রেফতার? পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। তাহলে চেয়ারম্যান ও পরীক্ষক কেন গ্রেফতার হবে না?

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে হারুন বলেন, আমাদের কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের জালিয়াতির ঘটনা লজ্জাজনক। দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। স্ত্রী যে টাকাটা নিতেন সেটা তিনি জানেন কি না? পারিপার্শ্বিক তথ্য প্রমাণ লাগবে। যারাই জড়িত থাকবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান দাবি করেছেন, তার স্ত্রী সেহেলি পারভীনের সার্টিফিকেট বাণিজ্যের বিষয়টি তিনি জানতেন না।