• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

পিরোজপুর সংবাদ

না চাইতেই প্রধানমন্ত্রী খুলনাবাসীর সব প্রত্যাশা পূরণ করেছেন

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১৩ নভেম্বর ২০২৩  

বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন বলেছেন, মঞ্চ তৈরি হয়েছে, মাঠ প্রস্তুত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অপেক্ষায় খুলনার মানুষ। শহর থেকে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের মাঝে উৎসব বিরাজ করছে। শুধু খুলনা জেলা নয়, বিভাগজুড়ে উৎসব সৃষ্টি হয়েছে। এই জনসভা ইতিহাসের অংশ হতে যাচ্ছে। স্বাধীনতার পর এই জনসভা দেশের সবচেয়ে বৃহত্তর জনসভায় রূপান্তরিত হবে।

তিনি আরও বলেন, এই অঞ্চলের মানুষের প্রাণের দাবি ছিল পদ্মা সেতু। প্রধানমন্ত্রী নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করে দিয়েছেন। এতে এই অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে। না চাইতেই শেখ হাসিনা খুলনাবাসীর সব প্রত্যাশা পূরণ করেছেন। এজন্য আমরা তার কাছে কৃতজ্ঞ।
রবিবার (১২ নভেম্বর) খুলনা সার্কিট হাউস মাঠ জনসমাবেশস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
সোমবার (১৩ নভেম্বর) সার্কিট হাউস মাঠের জনসমাবেশে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে জনসমাবেশস্থল পরিদর্শনে আসেন সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর চাচাতো ভাই ও সংসদ সদস্য শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকসহ আওয়ামী লীগের নেতারা। তারা জনসমাবেশস্থলের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন।
শেখ হেলাল বলেন, শেখ হাসিনার সঙ্গে খুলনার মাটি ও আত্মার একটা সম্পর্ক আছে। আমরা না চাইতেই প্রধানমন্ত্রী দিয়ে দেন। প্রধানমন্ত্রী খুলনার মানুষকে অনেক ভালোবাসেন। এপারের মানুষও তাকে খুব বিশ্বাস করেন। তাই আগামী নির্বাচনে তাকে ভোট দিয়ে প্রমাণ করবে, তারা শেখ হাসিনার সঙ্গে রয়েছেন।

খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি তালুকদার আবদুল খালেক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা এই জনসভা থেকে রূপসা নদী ও ভৈরব নদের ড্রেজিং চাইবো। কারণ খুলনা শহররক্ষায় এই নদী দুটির ড্রেজিং জরুরি। নদী ভরাট হওয়ার কারণে সামান্য বৃষ্টিতে এই শহরে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়।
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা বলেন, ১৩ নভেম্বর দুপুরে আওয়ামী লীগের খুলনা বিভাগীয় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশ ঘিরে খুলনা অঞ্চলজুড়ে উৎসবের আমেজ বইছে। মহাসমাবেশের জন্য নৌকার আদলে মঞ্চ তৈরিসহ ওপরে প্রতীকী পদ্মা সেতু তৈরি করা হয়েছে। মহাসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী ২২টি প্রকল্প উদ্বোধন এবং দুটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।