• রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান ‘সামান্য কেমিক্যালের পয়সা বাঁচাতে দেশের সর্বনাশ করবেন না’ যত ষড়যন্ত্র হোক, আ.লীগ সংবিধানের বাইরে যাবে না: ওবায়দুল কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ

পড়তে বসলেই আসে ঘুম, এমন সমস্যার সমাধান কী?

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ৪ জানুয়ারি ২০২৪  

পড়তে বসে বই সামনে নেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই যেন রাজ্যের সব ঘুম এসে বাসা বাঁধতে শুরু করে চোখে। বড়দের এ সমস্যা অভিভাবকরা তেমন একটা নজর না দিলেও শিশুদের এ সমস্যায় মনোযোগী হতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলেন, শিশুরা এ সমস্যায় পড়লে নির্ধারিত সিলেবাসের পড়া সঠিক সময়ে শেষ করতে পারে না।

ভাবছেন, এমন সমস্যার সমাধান কী? আজকের আয়োজনে থাকছে তাই বিশেষ কিছু টিপস যা মেনে চলে দ্রুতই ঘুমের দেশে ঘুমকেই পাঠিয়ে দেওয়া যাবে।

পড়তে বসলেই চোখে ঘুম আসার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। আমরা যখন পড়তে শুরু করি তখন চোখের ওপর চাপ পড়ে বেশি। মস্তিষ্কও ডেটা প্রসেসের কাজ করতে থাকে। তাই কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের মস্তিষ্ক বিদ্রোহ শুরু করে, যার ফলে চোখে নেমে আসে ঘুম।

এ সমস্যাকে প্রশ্রয় দিলে ভালো ঘুম কিছুক্ষণের জন্য হয়তো হবে; তবে জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে যেতে হবে আপনাকে। তাই পড়ার সময় ঘুমকে তাড়াতে মেনে চলুন কিছু বিষয়। এগুলো হলো-

> পড়ার স্থান অবশ্যই আলোকিত রাখুন। বাইরের খোলা বাতাসের আবহাওয়া ভেতরে ঢুকতে পারে এমন স্থান পড়ার জন্য নির্বাচন করুন।

> বিছানায় কখনও পড়তে বসবেন না। চেয়ার টেবিলে বই পড়ার অভ্যাস করুন। এতে করে চেয়ার টেবিল দেখা মাত্রই মস্তিষ্ক পড়ার জন্য তৈরি হতে থাকবে।

> পড়ার আগে হালকা নাশতা সেরে নিন। এসময় কখনোই ভারী খাবার খাবেন না। ভারী খাবার খাওয়ার পর মস্তিষ্ক কিছুটা অলস বোধ করে।

> রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে সকালে ওঠার অভ্যাস থাকলে সহজে পড়ার সময় ঘুম এস ভর করতে পারে না। তাই শিশুদের সেভাবে গড়ে তুলুন।

> পড়ার সময় ৫০০ মিলি পানি পান করুন। এতে মস্তিষ্ক আর্দ্র থাকে, যা পড়া বুঝতে ও মনে রাখতে কাজ করবে।

> পড়ার ৩০ মিনিটের মাঝে ৫ মিনিট বিরতি রাখুন। এ সময় গান শুনুন।

> আওয়াজ করে পড়তে পারেন। মনে মনে পড়ার অভ্যাস থাকলে পড়ার পর তা লিখে ফেলার চেষ্টা করুন। পড়ার মাঝে তন্দ্রাভাব কাটাতে আধা কাপ আদা চা খাওয়ারও অভ্যাস করতে পারেন।