• বুধবার ১৫ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ১ ১৪৩১

  • || ০৬ জ্বিলকদ ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ শেখ হাসিনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর: প্রস্তুতি নিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হজযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে ছেলেরা কেন কিশোর গ্যাংয়ে জড়াচ্ছে কারণ খুঁজে বের করার নির্দেশ প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন নতুন প্রজন্ম গড়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর এসএসসির ফল প্রকাশ, পাসের হার যত ছাত্রীদের চেয়ে ছাত্ররা পিছিয়ে, কারণ খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসির ফল হস্তান্তর জলাধার ঠিক রেখে স্থাপনা নির্মাণে প্রকৌশলীদের আহ্বান প্রধানমন্ত্রী

অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশে

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ৯ নভেম্বর ২০২২  

গেল অক্টোবর মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশে। পর পর দুই মাস ৯ শতাংশের ওপরে থাকার পর অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি একটু নিচে নেমে এলো। গতকাল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এ তথ্য জানান।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, গত মাস শেষে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশে। সেপ্টেম্বরে এ হার ছিল ৯ দশমিক ১০ ও আগস্টে ছিল ৯ দশমিক ৫২ শতাংশে। গত মাসে সবচেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি হয়েছে খাদ্যবহির্ভূত খাতে। এ খাতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশে। সেপ্টেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।

অক্টোবরে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি বাড়লেও খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমতে দেখা গেছে। অক্টোবরে তা কমে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৮ শতাংশে। সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে যাওয়ায় গত মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। এ বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সার্বিক মূল্যস্ফীতি অক্টোবর মাসে কমেছে। এখন মূল্যস্ফীতি কমার প্রবণতায় রয়েছে। তবে কেন মূল্যস্ফীতি কমছে, সেই ব্যাখ্যা মন্ত্রী দেননি।

তিনি বলেন, আমরা কঠিন সময়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। সারা বিশ্ব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। নানা সমস্যার পরও প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক অবস্থায় আছে। মাঠে ভালো ফসল আছে, এটা ঘরে এলে সামনে মূল্যস্ফীতি আরো কমবে। উল্লেখ্য, ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ। এরপর আর এই সূচক ৯ শতাংশের ওপরে ওঠেনি। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলসহ সব ধরনের খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় কয়েক মাস ধরেই দেশে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির প্রবণতা ছিল। পাশাপাশি ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে আসায় আমাদানিকৃত পণ্যের দামও বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরে জ্বালানির দাম বৃদ্ধির প্রভাবে বেড়ে যায় প্রায় সব পণ্যের দাম।