• সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৬ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক সকল ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাপ নিশ্চিত করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিতে কাজ করছে বিএসটিআই: প্রধানমন্ত্রী চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান ‘সামান্য কেমিক্যালের পয়সা বাঁচাতে দেশের সর্বনাশ করবেন না’ যত ষড়যন্ত্র হোক, আ.লীগ সংবিধানের বাইরে যাবে না: ওবায়দুল কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী

লক্ষ্মৌ কারাগারে এইডসে আক্রান্ত ৬৩ বন্দি

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪  

ভারতের লক্ষ্মৌ জেলা কারাগারে বন্দিদের মধ্যে বাড়ছে এইচআইভি সংক্রমণ। নতুন করে অন্তত ৩৬ জনের দেহে মিলেছে এইচআইভি ভাইরাস, যা এখন মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রশাসনের। প্রশ্ন উঠছে জেলের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে। কী চলছে সেখানে? জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত।

ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এই মুহূর্তে লক্ষ্মৌ জেলা কারাগারে এইচআইভি পজিটিভ মোট ৬৩ জন। এ নিয়ে জেল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, এইচআইভি টেস্ট কিটের অভাবে গত বছর সেপ্টেম্বর মাস থেকে বন্দিদের ভাইরাস সংক্রমণের পরীক্ষা বন্ধ ছিল। অবশেষে গত বছরের ডিসেম্বরে বন্দিদের শারীরিক পরীক্ষা করা হয়। যেখানে নতুন করে ৩৬ জন বন্দির শরীরে সংক্রমণ ধরা পড়ে।

যারা এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের একটা বড় অংশ মাদক সেবন করতেন। জেলে আসার আগে থেকেই তারা এইচআইভি আক্রান্ত ছিলেন। জেল প্রশাসনের দাবি, এই আক্রান্তরা জেলের বাইরে দূষিত সিরিঞ্জ ব্যবহার করেছিলেন। সেখান থেকে তাদের শরীরে এই ভাইরাস প্রবেশ করে।  

বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন সমস্ত এইচআইভি পজিটিভ বন্দিদের লক্ষ্মৌ হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা করানো হয়। জেল প্রশাসন সংক্রমিতদের স্বাস্থ্যের ওপর তীক্ষ্ণ নজর রাখছে। এইচআইভিতে আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি হলেও গত পাঁচ বছরে এই ভাইসের কারণে কোনো প্রাণহানি ঘটেনি।  

তবে ঊর্ধ্বমুখী এইচআইভি আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ে জেলে সবার স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত লক্ষ্মৌ জেলা কারাগার কর্তৃপক্ষ। জেল সূত্রে খবর, এই ভাইরাস যাতে অন্যান্যদের মধ্যে ছড়িয়ে না পড়ে তার জন্য পদক্ষেপ করতে শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ। ভাইরাসের উৎস খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত শুরু করা হচ্ছে। জেলের সমস্ত স্বাস্থ্যবিধি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।