• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে

সাংবাদিক নির্যাতন নিয়ে মার্কিন দূতাবাসকে প্রশ্ন করা উচিত: জয়

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২ জুন ২০২০  

যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার বিচার চেয়ে চলমান আন্দোলনে সাংবাদিকদের ওপর দেশটির পুলিশ প্রায় ৯০ বার হামলা চালিয়েছে। পুলিশ সরাসরি এক সাংবাদিককে রাবার বুলেট ছুড়ে মেরেছে। আর গণমাধ্যমের প্রতি সহিংসতা এ সকল ঘটনার জন্য ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসকে সাংবাদিকদের (গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে) প্রশ্ন করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ।

 

মঙ্গলবার নিজ ফেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে বিবিসি'র একটি খবর শেয়ার করে তিনি এই মন্তব্য করেন।

বিবিসির খবরে বলা হয়, অসংখ্য সাংবাদিক বিক্ষোভের খবর কাভার করছে যুক্তরাষ্ট্রে। এদের অনেকেই দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর টিয়ার গ্যাস, রাবার বুলেট এবং মরিচ গুঁড়া নিক্ষেপের শিকার হন।  নিজেদের সাংবাদিকতার পরিচয়পত্র দেখানোর পরও পুলিশ তাদের ওপর হামলা চালায়।

নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক সাংবাদিকদের সুরক্ষা কমিটি বলেন, এ ধরণের হামলা (সাংবাদিকদের) ভয় দেখানোর একটি অগ্রহণযোগ্য প্রচেষ্টা।

বিবিসির ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সারা সপ্তাহজুড়ে কয়েক ডজন সাংবাদিক ও মিডিয়া কর্মীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। দেশটির প্রেস ফ্রিডম ট্রাকার নামে বেসরকারি একটি সংস্থা জানিয়েছে, গত তিন দিনে সাংবাদিকদের ওপর এমন ৯০টি হামলার ঘটনা ঘটেছে।

এর আগে গত ২৯ তারিখে লাইভ কভারেজ চলাকালে মিনেসোটা পুলিশ সিএনএন-এর সাংবাদিক ও ক্রুদের গ্রেফতার করে। এ সময় সে বারবার জিজ্ঞাসা করে কী কারণে তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। কিন্তু তার কোন উত্তর দেয়নি পুলিশ। সেখানে লাইভে দেখা যায় একে একে সাংবাদিক ও তার ক্রু সদস্যদের হাতকড়া পড়িয়ে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়।

যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে তাদের কূটনীতিকদের মাধ্যমে বার্তা প্রেরণ করে আসছে। সম্প্রতি দেশটিতে সাংবাদিকদের তথ্য সংগ্রহে বিভিন্নভাবে বাধা দেয়ার বেশ কিছু ঘটনা ঘটলেও বিষয়টি নিয়ে কোন ব্যবস্থাপনা গ্রহণ না করায় দেশটির স্বপ্রণোদিত 'গণমাধ্যমের স্বাধীনতার বার্তা' প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে বিশ্ব জুড়ে। সম্প্রতি চীন এবং ইরানও যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিক অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।