মাটির নিচে তার নিতে আসছে ২০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প
পিরোজপুর সংবাদ
প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২০
রাজধানী ও নারায়ণগঞ্জের সব বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইন মাটির নিচে স্থাপন করতে ২০ হাজার ৫০১ কোটি ৫২ লাখ টাকার প্রকল্প গ্রহণ করতে যাচ্ছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি)। তবে এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের আগে পাইলট প্রকল্প হাতে নিতে যাচ্ছে সরকার।
পাইলট প্রকল্পের আওতায় নতুন করে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে ১ লাখ ১৫ হাজার গ্রাহককে বিদ্যুৎ সংযোগ দেবে ডিপিডিসি। এছাড়া হাতিরঝিল ও ধানমন্ডি এলাকার সব বিদ্যুৎ বিতরণ লাইন মাটির নিচে স্থাপন করা হবে।
‘ডিপিডিসির আওতাধীন এলাকায় উপকেন্দ্র নির্মাণ ও পুর্নবাসন, বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ক্যাপাসিটি ব্যাংক স্থাপন এবং স্মার্ট গ্রিড ব্যবস্থার প্রবর্তন’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের কিছু এলাকায় মাটির নিচে চলে যাবে বিদ্যুতের তার। এতে সুফল পাওয়া গেলে ব্যাপক আকারে বড় প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। প্রকল্পের প্রস্তাবিত ব্যয় ১ হাজার ৪৫৪ কোটি ৪ লাখ টাকা। প্রকল্পের আওতায় নতুন সাবস্টেশন স্থাপন ও পুরনো সাবস্টেশনের সংস্কারসহ স্মার্ট গ্রিড স্থাপন করা হবে।
পরবর্তী জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে প্রকল্পটি উপস্থাপন করা হতে পারে। অনুমোদন পেলে চলতি আগস্ট থেকেই ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে ডিপিডিসি। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছয়টি নতুন সাবস্টেশন নির্মাণসহ তিনটির সংস্কার ও ক্ষমতা বাড়ানো হবে। স্মার্ট গ্রিড বসানোর ফলে বিদ্যুতের টেকনিক্যাল লসও কমবে।
প্রকল্প প্রসঙ্গে পরিকল্পনা কমিশেনর শিল্প ও শক্তি বিভাগের সদস্য (সচিব) প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী বলেন, “প্রকল্পটি পরবর্তী একনেক সভায় উপস্থাপন করা হবে। প্রকল্পের কিছু কাজ সংযোজন করা হবে। এর আওতায় ঢাকার কিছু এলাকায় পরিক্ষামূলক বা পাইলট হিসেবে তার বিদ্যুতের তার মাটির নিচে নেওয়া হবে। এতে সুফল পাওয়া গেলে বড় প্রকল্প গ্রহণ করবে সরকার। কিছু এলাকায় স্মার্ট গ্রিড ব্যবস্থার চালু করা হবে। এর ফলে গ্রাহক ঘরে বসেই মিটারের সব তথ্য পাবেন। ”
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ডিপিডিসি এলাকায় বিদ্যুদের চাহিদা বাড়ছে। ফলে সিস্টেমের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় ২০২৫ সালে বিদ্যুতের সম্ভাব্যতা চাহিদার পরিমাণ দাঁড়াবে ৩ হাজার ২৮৫ মেগাওয়াট। এ প্রেক্ষাপটে ডিপিডিসি এলাকায় নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন উপায়ে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য নতুন ১৩২/৩৩ কেভি ও ৩৩/১১ কেভি সাবস্টেশন নির্মাণসহ বিদ্যমান ৩৩/১১ কেভি সাবস্টেশনগুলোর সংস্কার প্রয়োজন।
প্রকল্পটির আওতায় ডিপিডিসির অধীন রাজধানীর ঝিগাতলা, লালমাটিয়া, আসাদগেট, সাত মসজিদ রোড ও গ্রিন রোডের মোট পাঁচটি ৩৩/১১ কেভি সাবস্টেশনে পাইলটিং বেসিসে স্মার্ট গ্রিড সিস্টেম চালু করা হবে। এ ব্যবস্থার মাধ্যমে সাবস্টেশন ও ফিডার লেভেলের ত্রুটি চিহ্নিত করা, আইসোলেশন অ্যান্ড সার্ভিস রেস্টোরেশন এবং অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক রিকনফিগাশেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানার সুযোগ তৈরি হবে। পাশাপাশি গ্রিড ব্যবস্থায় অটোমেটিক সার্কিট রিক্লোজার, রিং মেইন ইউনিট, অপটিক্যাল ফাইবার, লোড সুইচ, ডিজিটাল ইত্যাদি স্থাপনের মাধ্যমে ফিডার অটোমেশনের ব্যবস্থা করা হবে। ফলে মিটার রিডিংসহ অনলাাইনে ট্রান্সফরমারের কার্যক্রম মনিটর করা সম্ভব হবে। এ সংক্রান্ত রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় ও টেকনিক্যাল লস উল্লেখযোগ্য হারে কমবে।
প্রকল্পর আওতায় প্রধান কার্যক্রমগুলোর মধ্যে শিমরাইলের মোহাম্মদী স্টিল ও শ্যামপুরে দু’টি ১৩২/৩৩ কোভি গ্রিড সাবস্টেশন নির্মাণ করা হবে। এছাড়া কামরাঙ্গীরচর, কল্যাণপুর, লালবাগ ও মাদারটেকে চারটি ৩৩/১১ কেভি সাবস্টেশন স্থাপন করা হবে। বিদ্যমান উপকেন্দ্রগুলোতে ক্যাপাসিটি ব্যাংক স্থাপনের মাধ্যমে ১৩২ কেভি, ৩৩ কেভি ও ১১ কেভি ভোল্টেজ লেভেলে পাওয়ার ফ্যাক্টরের উন্নয়ন করা হবে। ডেমরা, তালতলা ও কুমারটুলিতে তিনটি ৩৩/১১ কেভি সাবস্টেশনের সংস্কার করা হবে। কামরাঙ্গীরচর, লালমাটিয়া, গ্রিন রোড, খানপুর ও খিলগাঁও— এই পাঁচটি সাবস্টেশনে এআইএস ব্রেকারের পরিবর্তে জিআইএস (জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সিস্টেম) ব্রেকার স্থাপন করা হবে। এছাড়া ঝিগাতলা, লালমাটিয়া, আসাদ গেট, সাত মসজিদ রোড ও গ্রিন রোডে পাইলটিং ভিত্তিতে পাঁচটি ৩৩/১১ কেভি সাবস্টেশনে স্মার্ট গ্রিড সিস্টেম চালু করা হবে। ছয়টি সাবস্টেশনে ভবনও নির্মাণ করা হবে।
- গরমে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়লে দ্রুত যা করবেন
- বরফ পানি দিয়ে গোসল কি শরীরের জন্য ভালো?
- তরমুজের ললি আইসক্রিম বানাবেন যেভাবে
- ধূসর ছবির ঝকঝকে প্রিন্ট!
- ভেদরগঞ্জে জেলেদের মাঝে জাল ও ছাগল বিতরণ
- দেশের উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন সফল নেত্রী
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রধানমন্ত্রী বদ্ধপরিকর
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা প্রতিবাদে ভোলায় ছাত্রলীগের কর্মসূচি
- বরিশালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ণাঢ্য সর্বজনীন পেনশন মেলা
- বন্ধুত্বপূর্ণ সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে আসছে তুর্কি জাহাজ
- মিল্টনের আশ্রমে থাকা ব্যক্তিদের দায়িত্বে শামসুল হক ফাউন্ডেশন
- আন্তর্জাতিক চাহিদার প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম প্রণয়নের আহ্বান
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল
- সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর
- সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে
- প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- প্রত্নসম্পদ বেহাত হওয়া ঠেকাতে নতুন আইন
- ইপিজেড পাচ্ছে দক্ষিণাঞ্চল, আসবে দেড়শ কোটি ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ!
- নির্বাচনে সহিংসতা বরদাস্ত করা হবে না: বরিশালের এসপি
- চট্টগ্রাম বন্দরে যুক্ত হচ্ছে আরও ৬ লাইটার জেটি, বাড়ছে সক্ষমতা
- ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই খুন
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
- হামাসের রকেট হামলায় ইসরায়েলের ৩ সেনা নিহত
- হাওড়-দক্ষিণাঞ্চলের কৃষক ৭০ শতাংশ ভর্তুকি, অন্যরা ৫০
- গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, ৭৬.২৫ পেয়ে প্রথম লামিয়া
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- মঠবাড়িয়ায় সূর্যমুখি চাষে কৃষকদের ব্যপক সাফল্য
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- মঠবাড়িয়ায় বিয়ের প্রলোভনে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ ॥ গ্রেপ্তার ধর্ষকসহ-২
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- ৩৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সতর্কতা ইউজিসির
- খুলে দেওয়া হলো ৮ ওভারপাস দুই সেতু
- ফিটনেসবিহীন ৪৮৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ
- মঠবাড়িয়ায় বসত ঘরে আটকে যুবককে উলঙ্গ করে নির্যাতন- আটক ২
- দুনিয়াবি বিপদ-আপদের প্রতিদান
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- ওমরাহ পালনের শেষ সময় ১৫ জিলকদ
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- ম্যাঙ্গো রাইস
- আইস ফেশিয়াল করার নিয়ম
- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সব ম্যাচ জেতা উচিত: সুজন
- গরমে মাথার তালু অতিরিক্ত ঘামছে? চুলের ক্ষতি এড়াবেন যেভাবে
- পুরোনো স্মার্টফোন ৬ কাজে লাগাতে পারেন
- লোক দেখানো কাজ শিরকের সমান