• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ

প্রেমের ফাঁদে ফেলে চাঁদা আদায় : ৩ প্রতারক গ্রেফতার

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ৬ এপ্রিল ২০২০  

ঈশ্বরদীতে প্রতারকচক্র সক্রীয় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে বন্ধুত্ব স্থাপনের পর অভিনব কায়দায় প্রতারণার মাধ্যমে চাঁদা আদায়কারী চক্রের তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

সোমবার সকালে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, মামলার অপর তিনজন আসামি ময়নুল ইসলাম মিন্টু ওরফে লাহিড়ী মিন্টু, মোছা. পুষ্প ও চায়না পলাতক রয়েছেন। পলাতক তিন আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এর আগে রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে ঈশ্বরদী থানার ওসি বাহাউদ্দিন ফারুকী জানান, প্রতারক চক্র পাবনা সদর থানার পৈলানপুর এলাকার এক ব্যবসায়ীকে ফেসবুকে প্রেমের সম্পর্ক স্থাপনের পর সুযোগ বুঝে ফাঁদে ফেলে ঈশ্বরদী শহরের আকবরের মোড় এলাকার মধুমতি ভিলায় নিয়ে আসে। এই বাসায় এনে এক নারীর সঙ্গে জোর করে ওই ব্যবসায়ীর আপত্তিকর ছবি তুলে রাখে। পরে ছবি প্রচারের হুমকি দিয়ে জিম্মি করে মোটা অঙ্কের অর্থ আদায় করে। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করা হলে পুলিশ শহরের কয়েকটি স্থানে অভিযান চালিয়ে ৬ আসামির মধ্যে ৩ জনকে গ্রেফতার করে। অপর ৩ জনকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

গ্রেফতার আসামিরা হলেন- পূর্ব নূরমহল্লা এলাকার পবিত্র রঞ্জন দেবনাথের ছেলে সৌরভ কুমার দেবনাথ কৃষ্ণ (২৯), স্বপন কুমার সরকারের ছেলে রিপন কুমার সরকার ও মোচন আলীর ছেলে মোস্তফা আলী (৩৫)।

পুলিশ জানায়, এ প্রতারক চক্রে আরও সদস্য রয়েছেন। তাদের ধরতে অভিযান অব্যাহত থাকবে। আটক তিনজনকে রোববার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফিরোজ কবির বলেন, চক্রটিতে এক নারী সদস্য রয়েছে। সে বিত্তশালী পুরুষদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে তাদের অশ্লীল ছবি তুলে প্রকাশ করার ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করত। বিকাশের মাধ্যমেই মূলত এ অর্থ আদায় করা হতো।