• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

ঢাকা থেকে মাওয়া যেতে সময় লাগছে আধা ঘন্টা

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১১ মার্চ ২০২০  

পদ্মা সেতু চালুর আগেই এর সংযোগ সড়কের উপকার পাচ্ছেন প্রকল্প এলাকার মানুষ। দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়েতে ঢাকা থেকে মাওয়া যেতে এখন সময় লাগছে মাত্র আধা ঘণ্টা। আধুনিক ‘ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা’ সমৃদ্ধ ছয় লেনের এ মহাসড়কটি আগামীকাল আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দ্রুতগতিতে কোনো রকম প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই ছুটছে গাড়ি। আগে মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার থেকে নেমে, ধোলাইপাড় আর পোস্তগোলা পার হতে সময় লাগতো প্রায় দুই ঘণ্টা, সেই সময়েরও অর্ধেকের কমে এখন পৌঁছে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে একেবারে মাওয়া পর্যন্ত।

এর আগে ফরিদপুর থেকে মাদারীপুর পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ের ২০ কিলোমিটার নির্মাণ সম্পন্ন হওয়ায় তার সুফল পাচ্ছিলো মানুষ। এবার মাওয়া অংশের ৩৫ কিলোমিটার কাজ শেষে আমূল পাল্টে যাচ্ছে পুরোদৃশ্যপট।

আগামী ২০ বছরের গাড়ির চাপ মাথায় রেখে ডিজাইন করা এই সড়কটি, দুটি সার্ভিস লেনসহ মোট ছয় লেনের। এতে রয়েছে ৪টি ফ্লাইওভার, ৪টি রেলওয়ে ওভারব্রিজ, ৪টি বড় ব্রিজ, ১৯টি আন্ডারপাসসহ বিশ্বমানের সব নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ফলে নবনির্মিত এ সড়ক ব্যবহারকারীরা ভাসছেন প্রশান্তির হাওয়ায়।

দেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির এ মহাসড়কটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, এটা অত্যন্ত সুন্দর একটা সড়ক। আমার মনে হয় এক্সপ্রেসওয়ে ইউরোপের অনেক সুন্দর সুন্দর সড়ককেও হার মানাবে।

পদ্মাসেতু চালু হলে এ মহাসড়ক দিয়ে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানীসহ পুরো দেশের যে নিবিড় যোগাযোগ তৈরি হবে তার অর্থনৈতিক ও সামগ্রিক সুফল দেশকে এগিয়ে নেবে অনেকাংশেই।