রোহিঙ্গা গণহত্যা: শীঘ্রই হবে এ মামলার রায়
পিরোজপুর সংবাদ
প্রকাশিত: ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯
জাতিসংঘের সবোচ্চ আদালতে (আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত) মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা গণহত্যার শুনানি শেষ হয়েছে। নেদারল্যান্ডের হেগে অবস্থিত এ আদালতে মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এ শুনানি শেষ হয় গত বৃহস্পতিবার। এখন শুধু রায়ের পালা।
তিন দিনের শুনানির পর যত দ্রুত সম্ভব এ মামলার রায় দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন বিচারকরা। শুনানি শেষ হওয়া মাত্র বিশ্বব্যাপী জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে কী থাকবে আদালতের রায়ে।
তবে সেজন্য নির্দিষ্ট কোনো তারিখের কথা জানাননি আইসিজের বিচারক প্যানেলের প্রধান আবদুলকোই আহমদ ইউসুফ। সাধারণত চার থেকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে রায় দেওয়ার একটি রীতি আছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বাঁধাধরা কোনো নিয়ম নেই।
ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের (আইসিজে) ১৫ বিচারকের সঙ্গে প্যানেলে আছেন গাম্বিয়া ও মিয়ানমারের মনোনীত দুই বিচারক। সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত দেবেন।
তবে যে রায় আসুক না কেন মিয়ানমার এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি গণহত্যায় অভিযুক্ত দেশ বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।
এরপর বুধবার মিয়ানমারের পক্ষে বক্তব্য দিতে এসে দেশটির স্টেট কাউন্সিলর সু চি গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেন, রাখাইনের পরিস্থিতি সম্পর্কে গাম্বিয়া যে চিত্র এ আদালতে উপস্থাপন করেছে তা ‘অসম্পূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর’। তৃতীয় ও শেষ দিনের শুনানিতে বৃহস্পতিবার দুই পক্ষের যুক্তিতর্ক শোনেন আইসিজের ১৭ সদস্যের বিচারক প্যানেল।
আদালত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আইসিজের মামলাটি করা হয়েছে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে, সু চির বিরুদ্ধে নয়। আইসিজে কোনো ব্যক্তিবিশেষকে সাজা দিতে পারে না, যেমনটি পারে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)। আইসিসি আলাদাভাবে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি তদন্ত করছে। আইসিজের বিধি অনুসারে, জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত এক দেশ অন্য দেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গের অভিযোগ তুলতে পারে। গাম্বিয়ার করা এ মামলায় গণহত্যা প্রতিরোধ ও এর শাস্তিবিধানে ১৯৮৪ সালে স্বাক্ষরিত কনভেনশন লঙ্ঘনের অভিযোগ করা হয়েছে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে।
১৯৫৬ সালে ওই ‘জেনোসাইড কনভেনশনে’ সই করেছিল মিয়ানমার। গাম্বিয়াও এ কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী দেশ। এ কনভেনশনের আওতায় দেশগুলো শুধু গণহত্যা থেকে বিরত থাকাই নয়, বরং এ ধরনের অপরাধ প্রতিরোধ করা এবং এমন অপরাধের জন্য শাস্তিবিধানেও বাধ্য।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, এই আদালতের সিদ্ধান্ত মানার আইনি বাধ্যবাধকতা আছে এবং এর বিরুদ্ধে আপিল করার কোনো সুযোগ নেই। যদিও সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য করার কোনো ক্ষমতা নেই এ আদালতের এবং সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করার বহু উদাহরণ রয়েছে। গাম্বিয়ার পক্ষ থেকে শুনানিতে রোহিঙ্গাদের সুরক্ষা ও তাদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার স্বার্থে কিছু অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপ নেওয়ার আরজি জানানো হয়। রোহিঙ্গাদের ওপর নিপীড়ন বন্ধ করা এবং গণহত্যার আলামত সংরক্ষণের আদেশ চাওয়া হয় আইসিজের কাছে। মিয়ানমার গণহত্যা চালিয়েছে কিনা সে বিষয়ে রায় দিতে হলে আদালতে এটা প্রমাণ হতে হবে যে, রাষ্ট্রটি রোহিঙ্গা সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে আংশিক কিংবা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়েই কাজ করেছে। তবে সেটা যদি প্রমাণও হয় তবু অং সান সু চি কিংবা মিয়ানমারের জেনারেলদের গ্রেফতার করা কিংবা তাদেরকে বিচার করার মতো পদক্ষেপ নিতে পারবে না আইসিজে। তবে মিয়ানমারকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত রায় দিলে নিষেধাজ্ঞা আরোপের মতো পদক্ষেপ আসতে পারে। এতে মিয়ানমার বিশ্বে ভাবমূর্তি হারানো এবং অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে পড়তে পারে।
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ১৯৮৪ সালে স্বাক্ষরিত কনভেনশন লঙ্ঘনের অভিযোগে গণহত্যা প্রতিরোধ ও এর শাস্তি বিধানে আন্তর্জাতিক এ আদালতে মামলা করেছে গাম্বিয়া। ১৯৫৬ সালে ঐ ‘জেনোসাইড কনভেনশনে’স্বাক্ষর করেছিল মিয়ানমার। গাম্বিয়াও এ কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী দেশ। এই কনভেনশনের আওতায় দেশগুলো শুধু গণহত্যা থেকে বিরত থাকাই নয় বরং এ ধরনের অপরাধ প্রতিরোধ করা এবং এমন অপরাধের জন্য শাস্তি বিধানেও বাধ্য।
- পদ্মা রেল করিডোর ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- স্বাস্থ্য সহকারী পদে ভুয়া পরীক্ষার্থী, কারাদণ্ড
- আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?
- শিখ নেতা নিজ্জর হত্যায় কানাডায় ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
- কেন্দ্র থেকে তৃণমূল, হতাশায় বিএনপি
- ঢাকা-ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটে ২ জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু হচ্ছে আজ
- অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ, ৫ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- আজ থেকে ট্রেনে বাড়তি ভাড়া
- যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে
- রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির আশা বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার
- জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গ্রেফতার ২২০০ ছাড়াল
- আচরণবিধি ভাঙলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি রাশেদা
- সরকারকে চাপে ফেলতে গিয়ে বিএনপি নিজেরাই চাপে আছে:ওবায়দুল কাদের
- ১০ টাকায় টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
- ১২ কেজি এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- ‘শান্তির সংস্কৃতি’ সংক্রান্ত বাংলাদেশের প্রস্তাব জাতিসংঘে গৃহীত
- যুক্তরাষ্ট্রকে আগে নিজের ঘর সামলাতে বললেন শেখ হাসিনা
- জাকাতের টাকায় ঋণ পরিশোধের বিধান
- প্রস্রাবের যে সমস্যা মূত্রথলির রোগের লক্ষণ
- জেনে নিন খাবার স্যালাইনের সঠিক ব্যবহার
- প্রাণ জুড়াতে কাঁচা আমের আইসক্রিম
- ফোনের বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন বন্ধ করবেন যেভাবে
- সালমান খানের বাড়ির বাইরে গুলি: অভিযুক্তের আত্মহত্যা
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে
- অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ
- বাংলাদেশের রেল উন্নয়নে সহযোগিতায় আগ্রহী রাশিয়া
- এআই প্রযুক্তিতে চলবে সরকারি অফিস
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- মঠবাড়িয়ায় সূর্যমুখি চাষে কৃষকদের ব্যপক সাফল্য
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- মঠবাড়িয়ায় বিয়ের প্রলোভনে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ ॥ গ্রেপ্তার ধর্ষকসহ-২
- হোয়াটসঅ্যাপে বিভ্রাটের অভিযোগ ব্যবহারকারীদের
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- খুলে দেওয়া হলো ৮ ওভারপাস দুই সেতু
- ৩৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সতর্কতা ইউজিসির
- ফিটনেসবিহীন ৪৮৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ
- মঠবাড়িয়ায় বসত ঘরে আটকে যুবককে উলঙ্গ করে নির্যাতন- আটক ২
- দুনিয়াবি বিপদ-আপদের প্রতিদান
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- ওমরাহ পালনের শেষ সময় ১৫ জিলকদ
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- ম্যাঙ্গো রাইস
- আইস ফেশিয়াল করার নিয়ম
- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সব ম্যাচ জেতা উচিত: সুজন
- গরমে মাথার তালু অতিরিক্ত ঘামছে? চুলের ক্ষতি এড়াবেন যেভাবে