• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

ইন্দুরকানীতে সরকারি জমি রক্ষায় লাল নিশান

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ৩ অক্টোবর ২০১৯  


ইন্দুরকানীতে সরকারি জমি রক্ষা করতে বিভিন্ন স্থাপনা ও খালে দেয়া হয়েছে লাল নিশান সাটানো হয়েছে সাইনবোর্ড। ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল-মুজাহিদ এ উপজেলায় যোগদান করে জনস্বার্থে সরকারি জমি রক্ষা করতে তিনি এ প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। এ উপজেলার ইন্দুরকানী-সেউতিবাড়িয়া খাল ও সড়কের পাশের্^র সরকারি জমি উদ্ধারের জন্য  জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরকারি জমির সীমানা নির্ধারণ করে লাল নিশান ও সাইনবোর্ড টানিয়ে দিয়েছেন। বুধবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে ইন্দুরকানী সরকারি কলেজের সামনে থেকে উপজেলা পরিষদের প্রবেশ মুখ পর্যন্ত  খাল ও সড়কের সীমানা নির্ধারণ করে লাল নিশান ও  সাইনবোর্ড টানানো হয়েছে। লাল নিশান টানানোয় খালের ও সড়কের পাশের্^র বিভিন্ন স্থাপনার মালিকদের মধ্যে উৎকন্ঠা বিরাজ করছে। এর আগে একাধিকবার উপজেলা প্রশাসন সরকারি জমি উদ্ধারের জন্য উপজেলা পরিষদের রেজুলেশন করে চেষ্টা করলেও তা সফল হয়নি। ইন্দুরকানীতে সড়ক ও খাল দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করায় সরকারি জমি রক্ষায় সরকারের পক্ষ থেকে লাল নিশান ও সাইনবোর্ড টানানোয় এলাকাবাসী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। 
পত্তাশী ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, কতিপয় ব্যক্তি সেউতিবাড়ীয়া ও চাড়াখালী খালের ও সড়কের জমি দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করেছে। সরকারি জমি রক্ষায় প্রশাসনকে আমি সব ধরণের সহায়তা করব। 
 উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মুহাম্মদ আল-মুজাহিদ জানান, এ উপজেলার সরকারি জমি রক্ষার জন্য প্রাথমিক ভাবে এলাকাবাসীকে সতর্ক করার জন্য সার্ভেয়ার দিয়ে পরিমাপ করে জমিতে লাল নিশান ও সাইনবোর্ড সাটানো হয়েছে। এরপরও তারা সরকারি জমি ছেড়ে না দিলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।