২০২০ সালে ঘুরুন দক্ষিণবঙ্গের এই পাঁচ জায়গায়
পিরোজপুর সংবাদ
প্রকাশিত: ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯
বছরের শুরুতে ঘোরাঘুরি করার ঝোঁক থাকে অনেকের। কম-বেশি সবাই বছরের ছুটিগুলোকে কাজে লাগিয়ে মনটাকে উৎফুল্ল করার চেষ্টা করেন। ২০২০ সালে পরিকল্পনা ঘুছিয়ে ঘুরে আসতে পারেন দক্ষিণবঙ্গ থেকে। দেশের যেকোনো জায়গা থেকে সড়ক ও নদীপথে যেতে পারবেন। জেনে নিন দক্ষিণবঙ্গের পাঁচ ভ্রমণ গন্তব্য সম্পর্কে-
দূর্গাসাগর
দূর্গাসাগর
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশার দূর্গাসাগর দিঘি এখনো দেশ-বিদেশের পর্যটকদের নজর কাড়ে। অনেকেই নগর জীবনের কোলাহল আর জঞ্জাল থেকে সাময়িক মুক্তি জন্য এখানে এসে ভিড় করেন। বিশাল এ দিঘির মধ্যস্থানে তৈরি করা হয়েছে একটি কৃত্রিম দ্বীপ। এখানে এসে অতিথি পাখিরা নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে নেন। তবে প্রাকৃতিক আবহাওয়ার কারণে গত কয়েক বছর ধরে পাখিদের আগমন অনেকটাই কম।
প্রায় ৭৭ একর জমি নিয়ে দূর্গাসাগর দিঘিটি সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের সর্ববৃহত একটি বদ্ধ জলাশয়। ১৯৭৪ সালে দিঘিটি পুণঃখনন করে বর্তমান রূপ এনে দেয়া হয়েছে। দিঘির মাঝে থাকা কৃত্রিম দ্বীপটিও সে সময়কার। দিঘিটি খনন করতে গিয়ে সেসময় উদ্ধার হয়েছিল বিশালাকৃতির ঘোড়ার কষ্টি মূর্তি। সেটি বর্তমানে বরিশাল জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে। ১৯৯৮-৯৯ সালে দিঘির সীমানা নির্ধারণ করে প্রাচীর ও গেট নির্মাণ করা হয়।
সুন্দরবনের করমজল।
সুন্দরবনের করমজল
একদিনে যারা সুন্দরবন ঘুরতে চান তাদের জন্য করমজল আদর্শ জায়গা। সুন্দরবনের পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের অধীনেই এই পর্যটন কেন্দ্রটি। মংলা থেকে ইঞ্জিন নৌকায় চড়লে করমজলের জেটিতে পৌঁছা যাবে এক থেকে দেড় ঘণ্টায়। পর্যটন কেন্দ্রটির শুরুতেই বিশাল আকৃতির মানচিত্র সুন্দরবন সম্পর্কে সাম্যক ধারণা দেবে। মানচিত্র পেছনে ফেলে বনের মধ্যে দক্ষিণে চলে গেছে আঁকাবাঁকা কাঠের তৈরি হাঁটা পথ। যার নাম মাঙ্কি ট্রেইল।
করমজলে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হচ্ছে ওয়াচ টাওয়ার। সেটার উপরে উঠে সুন্দরবনের উপরিভাগের সবুজাভ নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখে যে কেউ মুগ্ধ হতে বাধ্য। এখানকার কাঠ বিছানো পথটা খুবই পরিচিত। এর দুই ধারে ঘন জঙ্গল। দুই পাশে বাইন, কেওড়া আর সুন্দরী গাছের সারি।
কুয়াকাটা সৈকত
কুয়াকাটা সৈকত
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকটা।এটি পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় একটি মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। সমুদ্রের পেট চিরে সূর্য উদয় হওয়া এবং সমুদ্রের বক্ষে সূর্যকে হারিয়া যাওয়ার দৃশ্য অবলোকন করা নিঃসন্দেহে দারুণ ব্যপার।
কুয়াকাটা থেকে ফাতরার চরের দিকে যেতে হাতের ডান পাশে পড়বে লাল কাঁকড়ার দ্বীপ। সেখানে ভোরে গেলে লাল কাঁকড়ার মিছিল দেখতে পাবেন। এছাড়া গঙ্গামতি চরের পূর্ব পাশেও লাল কাঁকড়া অবাধে ঘুরে বেড়ায়। মনে রাখবেন সূর্যের তাপে বালু উত্তপ্ত হয়ে গেলে কাঁকড়াগুলো বাইরে বের হয়ে আসে। এছাড়াও বেশ কয়েকটি জায়গা আছে কুয়াকাটায়।
রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি
রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিধন্য কুষ্টিয়ার শিলাইদহের কুঠিবাড়ি। কবির জীবন ও সাহিত্যের অনেক কিছুই এই বাড়ির সঙ্গে জড়িত। বাড়িতে প্রবেশ করতেই পাবেন আম, কাঁঠাল, জাম, জামরুল ও তালগাছের শীতল ছায়া। আর ভেতরে প্রবেশ করলেই দেখতে পাবেন রবি ঠাকুরের ব্যবহৃত বিভিন্ন আসবাবপত্র। সেখানে আরো আছে সেই সময়ের দুর্লভ ছবি, পালকি, পালঙ্ক, তিনি যে নৌকায় চড়ে পদ্মায় ঘুরতেন সেই নৌকাসহ অনেক কিছু।
পদ্মা নদীর ঢেউয়ের আকৃতির প্রাচীর বেষ্টিত তিনতলার পিরামিড বাড়িটির দিকে দূর থেকে তাকালে মনে হবে, অসাধারণ একটি প্রতিকৃতি যেন কাগজ দিয়ে তৈরি। বাড়িটির চারপাশে রয়েছে সবুজ ঘাসের গালিচা, তার ওপর নানা রঙের ফুল গাছের সমারোহ। আর সৌন্দর্য বিলিয়ে দেয়া ঝাউ গাছ, সেই সঙ্গে পাখির কলতান, আশপাশের প্রাকৃতির সৌন্দর্য যে কোনো পর্যটককে মুগ্ধ করবে।
ষাটগম্বুজ মসজিদ।
ষাটগম্বুজ মসজিদ
বাগেরহাট পুরো জেলাই ইউনেস্কোর হেরিটেজ সাইট। যেখানে আছে ১৫ ও ১৬ শতাব্দীর অসংখ্য মসজিদ। এর মধ্যে ‘ষাটগম্বুজ মসজিদ’ অন্যতম। বাগেরহাট শহর থেকে মাত্র ৭ কিলোকিটার দূরের সুন্দরঘোনা গ্রামে অবস্থিত ষাটগম্বুজ মসজিদটি। উপমহাদেশের বিখ্যাত ইসলাম প্রচারক খান জাহান আলী নির্মিত মসজিদটির নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই।
মসজিদে প্রবেশের প্রধান ফটকের ডান পাশে রয়েছে বাগেরহাট জাদুঘর। এখানে প্রাচীন মুদ্রা, পোড়ামটির ফলকসহ খানজাহান আমলের অসংখ্য প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন রয়েছে। আছে খানজাহানের দিঘির ঐতিহ্যবাহী ‘কালা পাহাড়’ ও ‘ধলা পাহাড়’ কুমিরের মমি।
- দেশে ২৫ লাখ ৯০ হাজার বেকার
- বজ্রাঘাতে ৮ জেলায় ১০ জনের মৃত্যু
- সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে : প্রধানমন্ত্রী
- সুন্দরবনে অগ্নিকাণ্ড রোধে ড্রোনে চলছে মনিটরিং, ক্ষতি নিরূপণ
- ভোটারদের মধ্যে টাকা বিতরণকালে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ আটক ১১
- উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- হজের ফ্লাইট শুরু ৯ মে, প্রস্তুত বিমান
- ইলিশের উৎপাদন বেড়ে ৫.৭১ লাখ টন: মন্ত্রী
- অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ছয় পদে ১০৩ জনের চাকরি
- বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখছিল বৃষ্টি, বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ শিক্ষার্থী
- বাংলাদেশের ব্যাটিং দেখে ভয় লাগছে পাপনের
- টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
- প্রাথমিকের শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস
- গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে নিয়েছে হামাস
- ভালোর আশাতেও সওয়াব
- গরমে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়লে দ্রুত যা করবেন
- বরফ পানি দিয়ে গোসল কি শরীরের জন্য ভালো?
- তরমুজের ললি আইসক্রিম বানাবেন যেভাবে
- ধূসর ছবির ঝকঝকে প্রিন্ট!
- ভেদরগঞ্জে জেলেদের মাঝে জাল ও ছাগল বিতরণ
- দেশের উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন সফল নেত্রী
- উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রধানমন্ত্রী বদ্ধপরিকর
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা প্রতিবাদে ভোলায় ছাত্রলীগের কর্মসূচি
- বরিশালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ণাঢ্য সর্বজনীন পেনশন মেলা
- বন্ধুত্বপূর্ণ সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে আসছে তুর্কি জাহাজ
- মিল্টনের আশ্রমে থাকা ব্যক্তিদের দায়িত্বে শামসুল হক ফাউন্ডেশন
- আন্তর্জাতিক চাহিদার প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম প্রণয়নের আহ্বান
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- দুনিয়াবি বিপদ-আপদের প্রতিদান
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- মঠবাড়িয়ায় সূর্যমুখি চাষে কৃষকদের ব্যপক সাফল্য
- মঠবাড়িয়ায় বিয়ের প্রলোভনে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ ॥ গ্রেপ্তার ধর্ষকসহ-২
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- খুলে দেওয়া হলো ৮ ওভারপাস দুই সেতু
- ফিটনেসবিহীন ৪৮৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ
- মঠবাড়িয়ায় বসত ঘরে আটকে যুবককে উলঙ্গ করে নির্যাতন- আটক ২
- ওমরাহ পালনের শেষ সময় ১৫ জিলকদ
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- ম্যাঙ্গো রাইস
- আইস ফেশিয়াল করার নিয়ম
- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সব ম্যাচ জেতা উচিত: সুজন
- গরমে মাথার তালু অতিরিক্ত ঘামছে? চুলের ক্ষতি এড়াবেন যেভাবে
- পুরোনো স্মার্টফোন ৬ কাজে লাগাতে পারেন
- লোক দেখানো কাজ শিরকের সমান
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা