• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

সামরিক শাসনামলের অধ্যাদেশ আইনে পরিণত করতে সময় ৩ মাস

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২০  

দুটি সামরিক শাসনামলে জারি করা যে অধ্যাদেশগুলো এখনও আইনে পরিণত হয়নি, সেগুলোকে আইনে পরিণত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগকে আগামী তিন মাস সময় দেয়া হয়েছে। সোমবার (২৭ জুলাই) ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘মন্ত্রিসভার পক্ষ থেকে নির্দেশনা আসছে সেটা হলো, যতগুলো অধ্যাদেশ আছে যেগুলোকে আইনে পরিণত করতে হবে বলে আগে থেকেই সিদ্ধান্ত ছিল। এটা তিন মাসের মধ্যে এগুলো ফাইনাল করে নিতে হবে। আইনমন্ত্রী মহোদয়ও এ বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছেন।’

তিনি বলেন, আগামী তিন মাস আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরের মধ্যে এটি ফাইনাল করে ফেলতে হবে। পঞ্চম সংশোধনী ও সপ্তম সংশোধনী বাতিল করে সুপ্রিম কোর্টের দেয়া রায় অনুযায়ী দুটি সামরিক সরকারের শাসনামল অবৈধ হয়ে যায়। ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৯ এপ্রিল পর্যন্ত এবং ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর সময়ের মধ্যে জারি করা সব অধ্যাদেশও অবৈধ। ওই দুই সামরিক শাসনামলে ১৭২টি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিল।

এ অধ্যাদেশগুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে ২০১৩ সালে ও ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৯ এপ্রিল পর্যন্ত জারিকৃত অধ্যাদেশ ‘কার্যকরণ (বিশেষ বিধান) আইন ২০১৩’ এবং ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর সময়ের মধ্যে জারিকৃত কতিপয় অধ্যাদেশ ‘কার্যকরণ (বিশেষ বিধান) আইন-২০১৩’ এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা।

সে অনুযায়ী অধ্যাদেশগুলো যুগোপযোগী করে বাংলায় অনুবাদ করে আইনের খসড়া হিসেবে মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর সংসদে বিল আকারে পাস হয়ে আইনে পরিণত হচ্ছে।