• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে

ইতিহাসের এই দিনে

সুরকার বিদিত লাল দাসের প্রয়াণ

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ৮ অক্টোবর ২০১৯  

ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার আশীর্বাদ-অভিশাপ।

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সব সময় গুরুত্ব বহন করে। এ গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।

০৮ অক্টোবর ২০১৯ মঙ্গলবার। ২৩ আশ্বিন ১৪২৬ বঙ্গাব্দ। ০৮ সফর ১৪৪০ হিজরি। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

ঘটনা

১৯৩৯- পোল্যান্ডকে জার্মানির অঙ্গীভূত করা হয়।

১৯৩২- রয়্যাল ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্স প্রতিষ্ঠিত।

১৯৮৯- হাঙ্গেরিতে কমিউনিস্ট পার্টি বিলুপ্ত ঘোষণা।

 

জন্ম

১৮২২- যুক্তরাষ্ট্রের ১৯তম প্রেসিডেন্ট রাদারফোর্ড বি. হেইজ।

১৮৯২- ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সক্রিয়কর্মী এবং বিপ্লবী ভূপেন্দ্র কুমার দত্ত।

১৯১৭- ব্রিটিশ চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী রডনি পোর্টার।

১৯২৮- ব্রাজিলীয় ফুটবলার ডিডি।

১৯৬৫- আধুনিক বাংলা অণুকাব্য ও বিজ্ঞান ছড়ার জনক জগলুল হায়দার।

 

মৃত্যু

১৮৬৯- যুক্তরাষ্ট্রের চতুর্দশ প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন পিয়ের্স।

২০১১- মার্কিন প্রোগ্রামার ও কম্পিটার বিজ্ঞানী, সি প্রোগ্রামিং ভাষার জনক ডেনিস রিচি।

২০১২- বাংলাদেশী বাউল গায়ক ও সুরকার বিদিত লাল দাস।

তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, গিয়াস উদ্দিনসহ অনেক লোকসংগীত শিল্পীদের গানের সুর করেছেন। তিনি ১৯৬০ এর দশকের একজন অন্যতম বেতার গায়ক। তার সুর করা গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ‘কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো’, ‘সিলেট প্রথম আজান ধ্বনি’, ‘প্রাণ কান্দে মোর’, ‘মরিলে কান্দিসনে আমার দায়’, ‘সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী’, ও ‘আমি কেমন করে পত্র লিখি’। তিনি সিরাজউদ্দৌলা, দ্বীপান্তর, তপসী, প্রদীপশিখা, বিসর্জন, ও সুরমার বাঁকে বাঁকে নাটকের সংগীত পরিচালনা করেছেন। তার সফল্যের মধ্যে নজরুল একাডেমি পুরস্কার ও কলকাতায় ভারতীয় লোক সংবর্ধনা উল্লেখযোগ্য। এই দিনে তিনি ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।

২০১৪- ভাষাসৈনিক আবদুল মতিন।