• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

জঙ্গি হামলার শঙ্কা: নজরদারিতে দিল্লির ৪ শতাধিক স্থাপনা

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০১৯  

 


পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জয়েশ-ই-মুহাম্মদের সদস্যরা হামলা চালাতে পারে, এমন শঙ্কায় ভারতের রাজধানী দিল্লির চার শতাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভবন, মার্কেট ও স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারসহ ২৪ ঘণ্টার নজরদারি শুরু হয়েছে। দিওয়ালিকে সামনে রেখে এ হামলা হতে পারে বলে ধারণা করছে ভারতীয় পুলিশ।

পুলিশের বরাতে রোববার (২০ অক্টোবর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, দিল্লির রোহিনি, উত্তর-পূর্ব, উত্তর-পশ্চিম, উত্তর, পূর্ব, সেন্ট্রাল, নয়া দিল্লি ও দ্বারকা- এই আট জেলা বেশি স্পর্শকাতর। ধারণা করা হচ্ছে, এসব জেলার অন্তত ৪২৫টি ভবনকে হামলার লক্ষ্যবস্তু করতে পারে জঙ্গিরা। এক নয়া দিল্লিতেই স্পর্শকাতর ভবন রয়েছে দুই শতাধিক। এসব ভবন বা স্থাপনায় অতিরিক্ত নিরাপত্তা জারি করা হয়েছে।

নয়া দিল্লিতে অবস্থিত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সেনা ভবন, পার্লামেন্ট হাউস, রাষ্ট্রপতি ভবনকে এমনিতেই স্পর্শকাতর জায়গা হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু, এখন রাজ্যের বড় বড় সব মার্কেট, মসজিদ, পুলিশ সদর দপ্তর, রুজ অ্যাভিনিউ কোর্ট, লক্ষ্মী নগর, প্রীত বিহার, আনন্দ বিহারেরও মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোকেও হামলার সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তু বলে মনে করা হচ্ছে।

নয়া দিল্লির ডেপুটি পুলিশ কমিশনার ঈশ সিংহাল বলেন, আমাদের কাছে জঙ্গি হামলার বিষয়ে কোনো গোয়েন্দা তথ্য নেই। তারপরও দিওয়ালিকে সামনে রেখে শহরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। 

পুলিশের পক্ষ থেকে জঙ্গি হামলার হুমকির কথা সরাসরি স্বীকার না করলেও গত সপ্তাহ থেকেই শহরের সব থানার গেট বন্ধ রাখা হয়েছে। প্রতি মুহূর্তে গেটে থাকছেন অন্তত একজন নিরাপত্তারক্ষী। একমাত্র সরকারি গাড়িগুলোকেই ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। ডগ স্কোয়াড ও কুইক রেসপন্স টিমকেও ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।