• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে

আনুষ্ঠানিকভাবে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হচ্ছে ভারতে

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ১৬ জানুয়ারি ২০২১  

জনগণের মাঝে আনুষ্ঠানিকভাবে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) টিকা দেয়া শুরু করতে যাচ্ছে ভারত। শনিবার (১৬ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১০টায় এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংশ্লিষ্টদের আশা, এর মাধ্যমে প্রায় এক বছর ধরে চলে আসা প্রাণহানি, অস্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক দূরাবস্থা কাটিয়ে ওঠার প্রক্রিয়া শুরু হবে দেশটিতে। খবর এনডিটিভি।

বলা হচ্ছে, এটি বিশ্বের অন্যতম বড় গণটিকাদান কর্মসূচী। এর আওতায় স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রথমেই ৩ কোটি সম্মুখসারির কর্মীকে টিকা দেয়া হবে। মূলতঃ নিজেদের দেশে বিপুল উৎপাদনের কারণেই এত বড় কর্মসূচীর আয়োজন করতে পারছে ভারত। দেশটিতে অক্সফোর্ড এবং ভারত বায়োটেক আলাদাভাবে টিকা উৎপাদিত হচ্ছে।

জানা গেছে, প্রথমদিনে টিকা পাবেন ৩ লাখ ভারতীয় স্বাস্থ্যকর্মী। এরপর যথাক্রমে দেয়া হবে পঞ্চাশোর্ধ্ব ও পঞ্চাশের নিচে থাকা অসুস্থ ব্যক্তিদের। এ কাজের জন্য দেশটির ৭০০টি জেলায় প্রায় দেড় লাখ কর্মীকে দেয়া হয়েছে বিশেষ প্রশিক্ষণ।

এদিকে, ভারত বায়োটেক উৎপাদিত টিকা ‘কোভ্যাক্সিন’ তিনটি ট্রায়াল সম্পন্ন না করায় এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশটির স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বিরোধীদলীয় রাজনীতিবিদরা। তবে সরকারের দাবি, এ টিকাটিও নিরাপদ এবং কার্যকর।

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাস সংক্রমণের দিক থেকে বিশ্বে ভারতের অবস্থান এখন দ্বিতীয় এবং মৃত্যু বিবেচনায় তৃতীয়। এ পর্যন্ত দেশটিতে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন এক কোটি পাঁচ লাখ ৪৩ হাজার ৬৫৯ জন। এদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে এক লাখ ৫২ হাজার ১৩০ জনের আর সুস্থ হয়েছেন এক কোটি এক লাখ ৭৮ হাজার ৮৮৩ জন।