• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে

বিশ্ব ইজতেমায় আগতদের করণীয়

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ৯ জানুয়ারি ২০২০  

ঈমানি চেতনা জাগ্রত করার মানসে দেশ ও দেশের বাইরে থেকে বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে সমবেত হয় লাখ লাখ মুমিন মুসলমান।

৫৫তম বিশ্ব ইজতেমা ১০ জানুয়ারি শুক্রবার বাদ ফজর টঙ্গীর তুরাগ তীরে আম বয়ানের মাধ্যমে শুরু হবে। 

ইতোমধ্যে ইজতেমা ময়দানে আসতে শুরু করেছেন তাবলিগের সাথী ও মুসল্লিরা। মঙ্গলবার রাতেই দেশের সব জেলার জিম্মাদাররা চলে এসেছেন টঙ্গীর ময়দানে।

তাবলিগের সাথীরা টঙ্গীতে আসার প্রস্তুতি আছেন। কেউ কেউ চলে এসেছেন আবার কেউ কেউ পথে রয়েছেন। যারা জামাত বন্দী হয়ে আসেন, এমনিতেই তাদের বিশেষ প্রস্তুতি থাকে। তারপরও যারা বিশ্ব ইজতেমায় একা, নতুন বা কোনো জামতের সঙ্গে আসার চিন্তা করছেন, তাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে কিছু করণীয় রয়েছে। যার কিছু তুলে ধরা হলো-

> ইজতেমা মাঠে হাড়ি-পাতিলসহ রান্নার সামগ্রী ও অন্যান্য মালামাল যথাসম্ভব অল্প জায়গায় গুছিয়ে রাখা। যাতে অন্য সাথী ভাইদের জায়গা দেয়া যায়।

> স্যান্ডল বা জুতা রাখার জন্য বাড়তি ছোট ব্যাগ বা পলিথিন রাখা। যাতে স্যান্ডেল হারিয়ে না যায়।

> ময়দানে কাতার সোজা রাখা আবশ্যক। প্রতিটি কাতারের মাঝে ৬ ফুট দূরত্ব রাখা জরুরি। ৪ ফুটে নামাজ আদায় আর বাকি ২ ফুটের মাঝে ইজতেমায়ী সামানা রাখা জন্য।

> নামাজের ৫/১০ মিনিট আগে দাঁড়িয়ে কাতার সোজা করে নেয়া।

> নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় সামনের কাতার পূরণ করে দাঁড়ানো।

> ইজতেমা ময়দানের খোপগুলো ১৮ ফুট ×১৮ ফুট। এ খোপগুলো অবস্থান করবে ৩০ জন মুসল্লি। তাই কেউ অতিরিক্ত জায়গা না নিয়ে অন্য সাথী ভাইকে কষ্ট না দেয়া।

> ময়দান থেকে যারা খুরুজ হবেন তারা সরাসরি খিত্তার তাশকিলের জায়গায় অবস্থান করা। যদিও মুরব্বি সাথীদের পক্ষ থেকে বার বারই এ বিষয়ে তাগিদ দেয়া হয়। এ ক্ষেত্রে মুরব্বিদের নির্দেশনার ওপর আমল করাও আবশ্যক।