• বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই: শেখ হাসিনা জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে

শেষ পর্যায়ে নাসার চন্দ্রাভিযান রকেট নির্মাণের কাজ

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২০ আগস্ট ২০১৯  

৫০ বছর আগের ২০ জুলাই চাঁদের বুকে প্রথম পা রেখে ইতিহাস তৈরি করেছিল মানবজাতি। এরপর আর নামেননি কেউ। এতোদিন পর ২০২৪ সালে নতুন করে চন্দ্রাভিযানের পরিকল্পনা করছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি।নতুন করে চাঁদের বুকে পা রাখতে প্রস্তুতি সারছে নাসা। এই অভিযানের জন্য তৈরি রকেটটির নির্মাণও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। নাসা’র প্রশাসক জিম ব্রাইডেনস্টাইন বলেন, স্পেস লঞ্চ সিস্টেম রকেট ‘৯০ শতাংশ প্রস্তুত।

এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রাইডেনস্টাইন এই গ্রীষ্মে রকেটটির ‘বিস্ময়কর’ উন্নতি নিয়ে সংস্থাটির প্রশংসা করেন এবং জানিয়েছেন প্রকৌশলীরা রকেটটির ‘পাঁচ ভাগের চার ভাগই’ একসঙ্গে জুড়েছেন।

ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুরোপুরি প্রস্তুত হলে এটি হবে সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট। রকেটটি চাঁদের বুকে নভোচারী ফেরাতে সহায়তা করবে এবং ভবিষ্যতে মঙ্গল গ্রহে অভিযান চালাতেও ব্যবহার করা হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।

চলতি বছরের এপ্রিলে রকেটটি নিয়ে ব্রাইডেনস্টাইন বলেন, প্রথম ধাপে ২০২৪ সালের মধ্যে আমরা চাঁদের বুকে পরবর্তী পুরুষ এবং প্রথম নারী নামানোর দিকে নজর দেবো। দ্বিতীয় ধাপে ২০২৮ সালের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী অভিযানের জন্য প্রস্তুত হবো।

এর জন্য আমাদের শক্তিশালী স্পেস লঞ্চ সিস্টেম দিয়ে গভীর মহাকাশে অনেক নবায়নযোগ্য ব্যবস্থা বসাতে হবে। ২০১০ সালে এই রকেট তৈরির কাজ শুরু করে নাসা। এটির উচ্চতা বলা হয়েছে ৯৭ মিটার।

নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়, আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে যে গতিতে পৃথিবীর চার পাশে আবর্তন করে, এটি তার চেয়ে ঘন্টায় ৭০০০ মাইল বেশি। পৃথিবীর অভিকর্ষজ তরণ এড়াতে ঘন্টায় অন্তত ২৪৫০০ মাইল বেগের জোগান দেবে এবং চাঁদে পৌঁছাতে সহায়তা করবে।