পিরোজপুরে সরকারের ক্ষুদ্রঋণে গড়ে উঠছে হাজার-হাজার নার্সারী
পিরোজপুর সংবাদ
প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
পিরোজপুর প্রতিনিধিঃ
সরকারের ক্ষুদ্রঋনের আওতায় পিরোজপুর ঝুড়ে গড়ে উঠছে হাজার-হাজার নারর্চারী। কর্মস্থান তৈরী হয়েছে প্রায় ২০ হাজার ফুল চাষীদের। সরকারের রাজস্ব আয় বাড়ছে বছরে প্রায় অর্ধকোটি টাকা।
চারদিকে বিস্তৃর্ণ মাঠজুড়ে লাল-সাদা, হলদেরংঙে সৌন্দর্য্য বর্ধনের প্রাকৃতিক পুষ্প ফুলের ছড়া-ছড়ি। বর্হিবিশ্বে প্রায় তিন ‘শত বছর আগেফুলের সুচনা ঘটলেও,কৃষি প্রাধান বাংলাদেশে এ ফুলের বাণিজ্যিকভাবে আবাদ শুরু হয় প্রায় অর্ধশত বছর আগে। পিরোজপুরের স্বরুপকাঠির ছারছীনা, অলেংকারকাঠি, আরামকাঠি, জগন্ন্াৎকাঠি, কুনিহারী,পান্নাল্লাপুর, সুলতানপুর, সঙ্গীতকাঠি, মাহামুদকাঠিসহ চারিদিকে দুই শতাধিক নার্সারিতে হাজারোরংঙের ফুলের সমরাহ কে ঘিরে গ্রামকে-গ্রাম। পল্লীর মাঠ জুড়ে ফুটে আছে- ডালিয়া, গাঁদা, বেলী, গ্লাডিওলাস,গোলাপ, রজনীগন্ধা, টিউলিপ, অ্যাস্টার গোলাপ,কলাবতী, জুই, ডেইজি, ডায়াস্থান, জিনিয়া, চন্দ্রমল্লিকা, পদ্ম, কারনেশন, কসমস, প্যানজি, সূর্যসুখী, স্টারপিটুনিয়া, পপি, অর্কিড়, সিলভিয়া, ভারবেন, লুপিংস, ফ্লক্স, পর্টুলেকা, এন্টিরিনাম লুপিংস, মনিং, ক্যালেন্ডলা, গ্লোরি, সুইটপি, ন্যাস্টারশিয়াম, হলিংকস, জারবেরা,অ্যাজালিয়া সহ শতাধিকফুল।পিরোজপুর জেলার স্বরূপকাঠি উপজেলা সন্ধ্যা নদীর তীর ঘেষা এলাকা ক্ষুদ্র কুটির শিল্পের জন্য বিখ্যাত হলেও পরিবর্তন আসে অর্ধশত বর্ষআগে, অনুকুল পরিবেশ থাকায় বাণিজ্যিকভাবে শুরু হয় এসব ফুলের চাষ। চারি দিকে ফুল আর ফুল, লাল-সাদা রংঙের ফুলের আবাদে বদলাবে দিন আশায় বসত এখানকার মানুষের। অন্য ফসলের চেয়ে অধিক লাভের আশায় প্রতিদিন বাড়ছে আবাদ, বাড়ছে ফুল চাষী, গ্রামকে-গ্রাম ছড়িয়ে পড়ছে ফুলের আবাদ। সারি-সারি লাল, হলুদ, কমলা আর সাদা রংঙের সমহার দেখার জন্য বিভিন্ন জেলা থেকে দর্শনার্থীরা ছুটে আসে স্বরুপকাঠিতে ফুলের মিলন মেলারদর্শনে। ২১ ফের্রুয়ারী, ১৬ ডিসেম্বরসহ বিভিন্ন জাতীয় দিবস উৎয্পানে এলাকার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের চাহিদা পুরণ করে এখানকার ফুল।স্বরূপকাঠিতে প্রায় ৫২ হেক্টর জমিতে ফুলের চারা রোপন করা হলেও পিরোজপুর জেলায় সর্বমোট ফুলের আবাদ জমি প্রায় দু‘শত ত্রিশহেক্টর জমিতে প্রায় ২শতাধিকনার্সারিতে ২০ হাজার শ্রমজীবী নারী-পুরুষ আয়ের পথ খুজে পেয়েছেন।এখানকার বসতি চাষীরা অধিকলাভের আশায় ফুলের চাষের আগে প্রায় ৬০-৭০ বছর ধরে বিভিন্ন ধরনের বনজ, ফলজ ওঔষুধী গাছের চারার কলম উৎপাদন করে আসছেন। এসব ঔষধী চারাগুলো ্এখন ফুল বাগানের চারপাশের কান্দিতে ভরা।
কার্তিক মাসের প্রথম দিকেই ফুলের বিজ রোপন করা হয়, রোপনের প্রায় ৪০ দিনেই ফুলফোটা শুরু হলেও একটি ফুলের জীবন কাল থাকে ৪-৬দিন। সৌন্দর্য্যরে প্রতীকফুলের জীবনকাল ক্ষীন হলেও বিশ^জুড়ে রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় দিবসগুলোতে ফুলের শোভাবর্ধন ছাড়া সম্ভাব হয় না।কোনো-কোনো ফুলগাছ ফুলফোটার ৪১দিনের মধ্যে গাছটি মরে যায়, আবার অনেক ফুল গাছের জীবনকাল থাকে প্রায় আড়াই বছর। ওদেরজীবনকাল ক্ষীন হলেও ফুল শুধু সৌন্দর্য্যরে প্রতীক আর শোভাবর্ধন করে না এটি দেশের অর্থকারী ফসলও বটে। মৌমাছি ফুল থেকে মধূ সংগ্রহ, ঔষুধী ফুল থেকে ঔষুধ তৈরী, সূর্যমুখী ফুল থেকে সু-গন্ধী তৈল উৎপাদন, টিউলিপ ও অ্যাস্টার ফুল দ্বারা বিভিন্ন ধরনে মূল্যবান সেন্ট তৈরী, সু-গন্ধযুক্ত ফুলের নির্যাস থেকে উন্নতমানের পারফিউম, সেন্ট ও আতর ইত্যাদি তৈরীর প্রায় শতাধিক শিল্পকারখানা দেশে গড়ে উঠায় ৪০ হাজার শ্রমজীবী মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে এবং বাংলাদেশ এ সব পণ্য বর্হিবিশ্বে রপ্তানি করে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রায় ৪৭ কোটি টাকার সমমুল্যের মুদ্রা অর্জন করছে বলে সংশ্লিষ্ট দপ্তর সুত্রে জানা যায়, এছাড়াও ফুল চাষের মাধ্যমে ফুল চাষী, ফুল বিক্রিতা, ফুল দোকানী , বড় ব্যবসায়ী, রপ্তানী ব্যবসায়ী, ফুল দ্বারা বিভিন্ন শিল্পকারখানার পণ্য উৎপাদনের শ্রমিক সংখ্যাও প্রায় অর্ধলক্ষ। কৃষি প্রধান দেশ হওয়ায় বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্র অর্জনের আর একটি সম্ভাবনাময় খাত হতে পারে এই ফুল চাষ। ফুলঅতীত কালে কেবল মানুষের মনের ক্ষুধা মেটালেও আজকের দিনে ফুল থেকে উপর্জিত টাকা দিয়ে অনেকেরই পেটের ক্ষুধা মিটাচ্ছেন। প্রায় চার শতবর্ষ থেকে মধ্যপ্রচ্যের দেশগুলোতে ফুল ব্যবহার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে বিভিন্নি কবিরা ফুলের সৌন্দর্য্যরে মহিমা মুল্যায়ণে তারা নিজস্ব ভাষায় বিভিন্ন ছন্দ্ব লিখেয়েছেন,-কবির ভাষায় বলছেন,
জোটে যদি মোটে একটি পয়সা
খাদ্য কিনেও “ক্ষুধার লাগি
দু’টি যদি জোটে অর্ধেক তার
ফুল কিনেও” “হে অনুরাগী”
- উপজেলা নির্বাচন :বরিশালে নির্বাচনী সামগ্রী বিতরণ
- ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা
- প্রেশার কমে যাচ্ছে, যা করবেন
- গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে ভাত নাকি রুটি খাবেন?
- সহজ রেসিপিতে কোল্ড কফি বানাবেন যেভাবে
- বুধবার ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
- পুলিশের এসবি পরিচয়ে টাকা আদায়, জড়িত আনসার-কর্মকর্তারাও
- বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে গণধর্ষণ, গ্রেফতার ২
- বজ্রপাতে পদ্মা সেতুর টোলপ্লাজায় কারিগরি ত্রুটি
- এসির গ্যাস লিক হতে পারে যেসব কারণে
- বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের শুল্ক যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে কাজ করছি
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- বাতিল হচ্ছে রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট প্রথা
- অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের মিছিল-সমাবেশ
- নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- নকলের অভিযোগ, জবাব দিলেন ‘জংলি’র পরিচালক
- গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- বরিশালে এসে পৌঁছেছে বিজিবি
- দীর্ঘদিন বরিশালে কোনো রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি: বিসিসি মেয়র
- বাবুগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ১৫ লক্ষ টাকার জাল জব্দ
- স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সর্বজনীন পেনশন স্কিম শীর্ষক মতবিনিময়
- অবৈধভাবে ইতালি যাওয়ার পথে নিহতদের পরিবারকে আর্থিক অনুদান
- শরীয়তপুরে ৩ দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা শুরু
- চাকরিতে বয়সসীমা বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত নেই: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশ
- অবৈধ টিভি চ্যানেল ও লাইসেন্সবিহীন বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধ শুরু
- স্যান্ডউইচ খেয়ে হাসপাতালে ৫৬০ জন
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা
- দুনিয়াবি বিপদ-আপদের প্রতিদান
- মঠবাড়িয়ায় সূর্যমুখি চাষে কৃষকদের ব্যপক সাফল্য
- ঈদের রেসিপি কবুতরের রোস্ট
- মঠবাড়িয়ায় বিয়ের প্রলোভনে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ ॥ গ্রেপ্তার ধর্ষকসহ-২
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- খুলে দেওয়া হলো ৮ ওভারপাস দুই সেতু
- ফিটনেসবিহীন ৪৮৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ
- মঠবাড়িয়ায় বসত ঘরে আটকে যুবককে উলঙ্গ করে নির্যাতন- আটক ২
- ওমরাহ পালনের শেষ সময় ১৫ জিলকদ
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- ম্যাঙ্গো রাইস
- আইস ফেশিয়াল করার নিয়ম
- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সব ম্যাচ জেতা উচিত: সুজন
- গরমে মাথার তালু অতিরিক্ত ঘামছে? চুলের ক্ষতি এড়াবেন যেভাবে
- পুরোনো স্মার্টফোন ৬ কাজে লাগাতে পারেন
- লোক দেখানো কাজ শিরকের সমান
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার পর মাছ শিকারে প্রস্তুত জেলেরা