• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পিরোজপুর সংবাদ
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে?

জলোচ্ছ্বাসের পর নিজেদের নিরাপদে রাখবেন যেভাবে

পিরোজপুর সংবাদ

প্রকাশিত: ২৭ মে ২০২০  

ঘূর্ণিঝড় বা সাইক্লোনের প্রভাবে প্রায়ই জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয় দেশের উপকূলীয় অঞ্চল। ফলে জৈববৈচিত্রকে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। জলোচ্ছ্বাসের প্রভাবে বিভিন্ন ধরনের পানিবাহিত রোগের প্রকোপও বেড়ে যায়। তাই নিজেদের নিরাপত্তায় আমাদের সবার জানা উচিত জলোচ্ছ্বাসের পর কি করতে হবে। কিভাবে নিজদের নিরাপদে রাখতে হবে।


১. জলোচ্ছ্বাস পরবর্তী বাড়ি-ঘর, পয়ঃনিষ্কাশনসহ আঙিনা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করুন। যেকোনো মরা, পচা জীব-জন্তু দেখামাত্রই মাটিতে পুতে ফেলুন।

২. পচা ও দূষিত খাবার খাবেন না। খাবার গরম করে খাবেন। মাছি, পোকা-মাকড় ও ধুলাবালি থেকে রক্ষা পেতে খাবার ঢেকে রাখুন।

৩. ডায়রিয়া হলে রোগীকে স্বাভাবিক খাবার দিন। এছাড়া ঘনঘন খাবার স্যালাইন (ওআরএস) খাওয়ান। ডায়রিয়া আক্রান্ত শিশুকে অবশ্যই মায়ের দুধ খাওয়াবেন।

৪. জলোচ্ছ্বাসের পানিতে টিউবওয়েলটি ডুবে গেলে আধা ঘণ্টা ধরে ক্রমাগত চেপে পানি ফেলে দিন। এর পর নিরাপদ পানি পাওয়া যায়।

৫. পুকুর, নদী, খাল-বিল, কূপ অথবা কোনো খোলা স্থানের পানি সংগ্রহ করে প্রথমে একটি পরিষ্কার পাত্রে থিতানোর জন্য রেখে দিন। একঘণ্টা পর থিতানো পানি পরিষ্কার কাপড়ের সাহায্যে ছেঁকে নিন। এরপর দশ লিটার পানিতে ৩২ ফোটা বা ২ মিলিলিটার ক্লোটেক ভালোভাবে মিশিয়ে আধা ঘণ্টা পরে পানি পান করুন।

৬. ১০ লিটার পনিতে ২ ফোটা ক্লোটেক মিশিয়ে পান করলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না।

৭. বন্যাজনিত যেকোনো রোগে (ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, জ্বর, সর্দি, কাশি, চর্মরোগ) নিকটস্থ স্বাস্থ্যকর্মী বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করুন।